× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘সৌরভ’ বলেই বিসিবি’র বাড়তি প্রত্যাশা

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার

২০০০ সালে টেস্ট অভিষেক বাংলাদেশ দলের। প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে। অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী। কলকাতার দাদার সঙ্গে সেই থেকে বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাস একসুরে বেঁধে গেছে। বাংলাদেশ বলেও তার আবেগের জায়গা করে নিয়েছেন টাইগাররা। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ চলাকালেও তাকে মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসানদের নানা পরামর্শ দিতে দেখা গেছে। বলার অপেক্ষা রাখে না দাদার মমতা রয়েছে এপার বাংলার ক্রিকেটের প্রতি। ভারত ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিসিআই) বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ ক্রিকেটের পাশে থেকেছে।
এবার সেই বোর্ডের সভাপতি হচ্ছেন কলকাতার দাদা। আর ‘সৌরভ’ বলে বিসিবির প্রত্যাশাও বাড়তি বিসিসিআই প্রধানের কাছে। বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসের কণ্ঠেও ঝড়ে উচ্ছ্বাস। গতকাল তিনি বলেন, ‘বিসিসিআইয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সম্পর্ক ভালো। যারা বর্তমানে আছেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো। আগে যারা ছিলেন তাদের সঙ্গেও তেমনটা ছিল। সৌরভ একজন বাঙালি এবং একজন সাবেক ক্রিকেটার, সেজন্য নিঃসন্দেহে বাড়তি একটা সুবিধা আমরা পাবো। তার সঙ্গে কোনো একটা ইস্যু নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতে আমরা হয়তো আরেকটু স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবো। কারণ সে একজন বাঙালী এবং সাবেক ক্রিকেটার। আর এখানে আমাদের অনেকের সঙ্গেই ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে।’ বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম শক্তিধর দেশ ভারত। যারা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে এসেছে মাত্র দুইবার। টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তির ১৯ বছরে বাংলাদেশকে ডেকেছেও দুবার। সৌরভ বিসিসিআইয়ের সভাপতি হলে দুই দেশের মধ্যে সিরিজ বাড়বে এমন আশা করছেন বিসিবির এ পরিচালক। নভেম্বরে বাংলাদেশ দল ভারত সফরে গেলে বোর্ডের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হবে বলেও জানান তিনি।’ সেই সঙ্গে জানান সৌরভের কাছে বাড়তি প্রত্যাশার কারণও। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে অনেকবার খেলে গিয়েছেন সৌরভ। এখানে তার একটা আত্মার সম্পর্ক আছে, অনেকের সঙ্গেই ব্যক্তিগতভাবে সম্পর্ক। এগুলো নিঃসন্দেহে কাজে লাগবে। একইসঙ্গে আগে আমরা যে খেলাগুলো পাইনি, হয়তো দ্বিপাক্ষিক সিরিজ, জুনিয়র পর্যায়েও যদি সিরিজ বিনিময়ের ব্যাপার থাকে, সেগুলো নিয়ে আমরা স্বাচ্ছন্দ্যে আলোচনা করতে পারবো। এই সুবিধাটা আছে।’ তবে কথায় আছে, যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবন। এখন দেখার বিষয় ক্ষমতা পেলে শক্তিধর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান কতটা বাংলাদেশপ্রেম দেখান।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর