× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এমপিও নীতিমালা সংশোধনের দাবিতে শিক্ষকদের গণঅবস্থান

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৬ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ চেয়েছেন নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলা থেকে আগত প্রায় ৫ শতাধিক শিক্ষক নন-এমপিও সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবি জানান। গতকাল থেকে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশনের ব্যানারে  এই গণঅবস্থান অনুষ্ঠিত হয়।

এমপিও ভুক্তি আন্দোলন আগে থেকেই করে আসছিলেন শিক্ষকরা। তবে এবারের আন্দোলন এমপিও ভুক্তির পাশাপাশি সংশোধনেরও। আন্দোলনকারীরা বলছেন, এমপিও নীতিমালা-২০১৮ পরিশিষ্ট ‘খ’ এ নিম্ন-মাধ্যমিক (৬ষ্ঠ-৮ম) শ্রেণি পর্যন্ত ১৫০ জন শিক্ষার্থী চাওয়া হয়েছে। কিন্তু ‘খ’ তে নিম্ন-মাধ্যমিকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও ফলাফল চাওয়া হয়নি। পরিশিষ্ট ‘ক’ তে মাধ্যমিক পর্যায়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৩শ’ এবং মফস্বলে ২শ’ জন আবার বালিকা বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শহরে ২শ’ জন আর মফস্বলে ১শ’ জন চাওয়া হয়েছে।
আর উভয় প্রতিষ্ঠানের জন্য পরীক্ষার্থী চাওয়া হয়েছে ৪০ জন, ২শ’ জনে ৪০ জন পরীক্ষার্থী হলে ১৫০ জনে ২৬ জন হওয়ার কথা থাকলেও উভয়ক্ষেত্রে ৪০ জন চাওয়া হয়েছে। নারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ১২০ জনের মধ্যে চাওয়া হয়েছে ৪০ জন, আবার ১৫০ জনের মধ্যেও ৪০ জন চাওয়া হয়েছে। স্নাতক পর্যায়েও এমন জটিলতা তৈরি করা হয়েছে।

তাদের দাবি এমন ভুলে ভরা ও অসংগতিপূর্ণ নীতিমালা শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে পতিত হবে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর প্রকাশিত এমপিওভুক্তি থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কা করছেন। ফেডারেশনের সভাপতি গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার বলেন, আমরা শুরু থেকেই দাবি তুলে আসছি স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার জন্য। বিভিন্ন সময়ে সরকার যখন প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দেয় তখন তারা বলেছে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী কম। আপনারা এসে দেখে যান আমাদের ছাত্র-ছাত্রী কম কিনা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর