× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আটক আসামিকে নিয়ে অভিযান, ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২

অনলাইন

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) অক্টোবর ১৭, ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই মাদক কারবারি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সহকারি পুলিশ সুপারসহ ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে ১টি শুটার গান, দেশীয় তৈরী ৫টি এলজি, ৩৬ রাউন্ড গুলি এবং ৫ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ভোররাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের সাতঘরিয়াপাড়া সংলগ্ন পাহাড়ি জঙ্গলে এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের একজনকে বুধবার বিকালে আটক করা হয়েছিলো। তাকে নিয়ে অভিযানে গেলে এ ‘বন্ধুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে।

নিহত মাদক কারবারিরা হচ্ছে, টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়ন কান্জর পাড়ার সামশুল আলমের পুত্র জিয়াবুল হক প্রকাশ বাবুল (৩০) ও বাহারছড়া ইউনিয়নের শীলখালীর কেফায়েত উল্লাহর পুত্র আজিম উল্লাহ (৪৬)। আহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উখিয়া-টেকনাফ সার্কেল নিহাদ আদনান তাইয়ান, টেকনাফ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সাব্বির আহমেদ, কনেস্টবল রাইসুল ইসলাম আসাদ ও শুক্কুর।

টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল বুধবার বিকালের দিকে টেকনাফের হ্নীলা বাজার এলাকা থেকে বেশ কয়েকটি মামলার পলাতক আসামি জিয়াবুল হক প্রকাশ বাবুলকে গ্রেপ্তার করে।
এরপর তার দেয়া তথ্য মোতাবেক পুলিশের একটি দল হোয়াইক্যং ইউনিয়ন সাতঘরিয়াপাড়া এলাকার সংলগ্ন গহীন পাহাড়ে অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধারে যায়। এ সময় বাবুলের সহযোগীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে এবং আটক আসামিকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।

উভয়পক্ষের গোলাগুলির একপর্যায়ে উখিয়া-টেকনাফের সার্কেল নিহাদ আদনান তাইয়ানসহ পুলিশের ৪ সদস্য গুরুতর আহত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক বাবুল ও তার সহযোগি আজিম উল্লাহকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপর পুলিশ সদস্যরা তাদের উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার হাসপাতালে পাঠায়। কক্সবাজার পৌঁছার পর দায়িত্বরত ডাক্তার তাদের ২ জনকে মৃত ঘোষণা করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর