× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সম্রাটের মামলা ডিবি থেকে র‌্যাবে

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) অক্টোবর ১৭, ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:৪৯ অপরাহ্ন

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক মামলার তদন্তভার গোয়েন্দা পুলিশের কাছ থেকে দেয়া হয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) হাতে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক সারওয়ার বিন কাশেম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বুধবার রাতে আমরা মামলা দু’টি তদন্ত করার আদেশ পেয়েছি।

দুই মামলায় দশ দিনের রিমান্ডে থাকা সম্রাট এখনও গোয়েন্দা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে জানিয়ে সারওয়ার বিন কাশেম বলেন, আজ তাকে আমরা নিয়ে আসবো। র‌্যাব-১ মামলা দু’টি তদন্ত করবে।

সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকার মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় র‌্যাবের অভিযানে অবৈধ ক্যাসিনো চলার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই আলোচনায় ছিলেন যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা সম্রাট। ৭ই অগাস্ট কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হক আরমানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

ওইদিন বিকালে সম্রাটকে সঙ্গে নিয়ে কাকরাইলের ভূইয়া ট্রেড সেন্টারে তার কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। প্রায় ৫ ঘণ্টা অভিযান শেষে গুলিসহ একটি বিদেশি পিস্তল, ১১৬০টি ইয়াবা, ১৯ বোতল বিদেশি মদ, দু’টি ক্যাঙ্গারুর চামড়া এবং নির্যাতনে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম পাওয়ার কথা জানানো হয় র‌্যাবের পক্ষ থেকে।

ক্যাঙ্গারুর চামড়া পাওয়ার কারণে সম্রাটকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) আইনে তাৎক্ষণিকভাবে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেদিনই তাকে পাঠিয়ে  দেয়া হয় কেরানীগঞ্জের কারাগারে।

এরপর ঢাকার রমনা থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা করা হয়।
এর মধ্যে মাদক আইনের মামলায় সম্রাট ও আরমান দুজনকে এবং অস্ত্র মামলায় শুধু সম্রাটকে আসামি করা হয়।

মামলা দুটির তদন্তভার গোয়েন্দা পুলিশের হাতে দেয়া হয়। কিন্তু হঠাৎ অসুস্থ হয়ে সম্রাট কারাগারে ভর্তি হলে রিমান্ড শুনানি বিলম্বিত হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর