× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রিমান্ডে স্বীকারোক্তি / নিজ সন্তানকে হত্যার সময় স্বজনদের সঙ্গে ছিলেন বাবা

বাংলারজমিন

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
১৯ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার

স্বজনদের হাতে নিজ সন্তানের নির্মম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তুহিনের বাবা আবদুল বাছির জড়িত থাকার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। রিমান্ডে থাকাকালে তিনি পুলিশের কাছে এ তথ্য জানান।
সাংবাদিকদের কাছে বাবার স্বীকারোক্তির তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আবু তাহের মোল্লা। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত না থাকায় বিষয়টি ক্যামেরার সম্মুখে বলতে অস্বীকার করেন তিনি।
তিনদিনের রিমান্ড শেষে গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টায় সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়েছে বাবা আবদুল বাছিরকে। সন্ধ্যায় তুহিনের বাবা আবদুল বাছিরের ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে বলে একটি সূত্র জানায়। তিনদিনের রিমান্ড শেষে বাবা আবদুল বাছির, চাচা আবদুল মছব্বির ও জমসেদ আলীকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দ্রুত খুনিদের কঠোর শাস্তির দাবিতে গতকালও মানববন্ধন পালিত হয়েছে সুনামগঞ্জে। বেলা ১১টায় শহরের আরফাত স্কয়ারে শুভসংঘের উদ্যোগে এই প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। এতে মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, সংস্কৃতিকর্মী, শিক্ষক, ছাত্রসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষজন অংশ নেন।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন, মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান, মুক্তিযোদ্ধা মালেক হুসেন পীর, কমরেড অমর চান দাস, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সমপাদক জুবের আহমদ অপু, অ্যাডভোকেট মো. বুরহান উদ্দিন, শিক্ষক শাহজাহান সিরাজ, সাহেরিন চৌধুরী মিশুক।
উল্লেখ্য, রোববার (১৩ই অক্টোবর) রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার কেজাউড়া গ্রামে রাতের আঁধারে ঘর থেকে তুলে নিয়ে পাঁচ বছরের শিশু তুহিনকে নৃশংসভাবে হত্যা করে ঘাতকরা লাশ রাস্তার পাশের একটি গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। ঘাতকরা তুহিনের পেটে দুটি ছুরি ঢুকিয়ে রাখে। দুটি কান ও যৌনাঙ্গ কেটে ফেলে হত্যাকারীরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর