× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

শেষের পাতা


১৯ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার

১৭ই অক্টোবর মানবজমিন-এ প্রকাশিত ‘ফরিদপুরে দুই ভাইয়ের ত্রাসের রাজত্ব’ শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইমতিয়াজ হাসান রুবেল। প্রতিবাদে তিনি বলেছেন, উল্লিখিত শিরোনামে আমি মো. ইমতিয়াজ হোসেন রুবেল ও আমার বড় ভাই সাজ্জাদ হোসেন বরকতের নামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা ভিত্তিহীন। আমি ইমতিয়াজ হাসান রুবেল দেশের সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের টানা চার বছর যাবৎ সুনামের সঙ্গে সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছি এবং ফরিদপুরের বহুল প্রচারিত ‘দৈনিক ভোরের প্রত্যাশা’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। আমরা একটি সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান। অর্থের অভাবে আমি লেখাপড়া করতে পারিনি কথাটি মিথ্যা। আমি দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছি। ১৯ বছর ধরে আমি নিয়মিত আয়কর প্রদান করছি। এর মধ্যে দুই বার সেরা করদাতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছি।
সংবাদে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তার কোনো সুনির্দিষ্ট ভিত্তি নেই এবং তা সম্পূর্ন কল্পনাপ্রসূত। আমার ভাই সাজ্জাদ হোসেন বরকত জেলা বাস মালিক গ্রুপের সভাপতি এবং শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করছে। তাছাড়া আমরা ফরিদপুরে নানা সামাজিক সংগঠন ও ব্যক্তি উদ্যোগে প্রচুর সামাজিক কাজ করে থাকি। এতে আরও বলা হয়, সাজ্জাদ হোসেন বরকত শহর যুবলীগ নয়, ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

প্রতিবেদকের বক্তব্য: কোন ব্যক্তিগত বিদ্বেষ নয়, তথ্যপ্রমাণ, ফরিদপুরের সাধারণ মানুষ এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্যের ভিত্তিতেই রিপোর্টটি করা হয়েছে। সরজমিন অনুসন্ধান করে রিপোর্টটি লেখা হয়েছে। সাংবাদিকতার রীতিনীতি মেনে অভিযুক্তদের বক্তব্যও রিপোর্টে প্রকাশিত হয়েছে। রিপোর্টের কিছু কিছু ব্যাপারে প্রতিবাদ জানানো হলেও বিশেষকরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, আওয়ামী লীগ নেতাদের নির্যাতন ও বাড়ি দখলের ব্যাপারে ব্যাখ্যা দেয়া হয়নি। তারা যে ফরিদপুরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করেন এ ব্যাপারেও কোন বক্তব্য নেই প্রতিবাদপত্রে।  দুর্নীতি দমন কমিশনে সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও ইমতিয়াজ হোসেন রুবেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তাদের বিপুল সম্পত্তির সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়েছে।  প্রতিবাদে বলা হয়েছে, সাজ্জাত হোসেন বরকতকে প্রতিবেদক  শহর যুবলীগের সাধার সম্পাদক বলেছেন। কিন্তু তিনি শহর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক। অথচ বরকত নিজেই প্রতিবেদককে বলেছেন তিনি শহর যুবলীগের সাধারন সম্পাদক। এমন বক্তব্যের রেকর্ড আছে প্রতিবেদকের কাছে । ফরিদপুর শহরে তাদের নিয়ে যে কেউ খোঁজ নিলেই প্রতিবেদনের সত্যতা খুজে পাবেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর