× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্রিজে উঠতে লাগে মই

অনলাইন

কুলিয়ারচর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) অক্টোবর ১৯, ২০১৯, শনিবার, ১:২০ পূর্বাহ্ন

কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে ৩০ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণ করা হলেও রাস্তায় মাটি ভরাট না করার কারণে ওই ব্রিজটি এলাকাবাসীর কোনো কাজেই আসছে না। ব্রিজের উপরে উঠতে হলে মই ব্যবহার করতে হয়।
জানা যায়, গত ২০১৭ সালের শেষদিকে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের বড়ছয়সূতী গ্রামের টেকের বাড়ী - মোক্তলের হাটির হানিফ মাওলানার বাড়ীর পিছনের রাস্তায় ৪০ ফুট লম্বা একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। মেসার্স মা এন্টারপ্রাইজ বেলাব নরসিংদী কাজটি বাস্তবায়ন করেন। ব্রিজটি নির্মানের পর থেকে প্রায় ২ বছর আতিবাহিত হলেও ব্রিজের দুই পাশে প্রয়োজনীয় মাটি না থাকায় এবং নির্মিত ওই ব্রিজের রাস্তা সংস্কার না করায় নবনির্মিত এ ব্রিজটি এলাকাবাসী ব্যবহার করতে পারছে না।
ফলে ব্রিজের প্রায় ৩১ লক্ষ টাকা সরকারের  অপচয় হয়েছে বলে এলাকাবাসী মনে করে। ওই রাস্তার সংস্কার কাজ প্রসঙ্গে উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ বাচ্চুু মিয়া এ প্রতিনিধিকে বলেন, ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় দুই বছর হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে আমি একাধিকবার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে এবং আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এর নিটক রাস্তাটি সংস্কারের জন্য অনুরোধ করেছি।
আমি তাদের বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করেছি ২ থেকে ৩ লাখ টাকার মাটির কাজ করলে রাস্তাটি দিয়ে আমার এলাকার মানুষ ও যানবাহন চলাচল করতে পারবে। কিন্তু পিআইও সাহেব ও আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ওই রাস্তাটি সংস্কারের কোন ব্যবস্থা করেনি।  ফলে একদিকে যেমন এলাকার মানুষ কষ্ট করছে অন্যদিকে মানুষ আমাকে নানান কথা বলছে। আমি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। রাস্তা না হইলে এত টাকা দিয়ে ব্রিজ করে কি লাভ হইল।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর