× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে মাঠে থাকার ঘোষণা রেস্তোরাঁ মালিকদের

দেশ বিদেশ

অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২০ অক্টোবর ২০১৯, রবিবার

নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সহযোগী হয়ে কাজ করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতি। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মতো তারাও মাঠে থাকবেন বলে জানিয়েছেন নেতারা। এজন্য যৌথভাবে কাজ করবে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও রেস্তোরা মালিক সমিতি। শনিবার গুলশানের পূর্ণিমা রেস্তোরাঁয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতির (গুলশান জোনের) মতবিনিময় সভায় এ ঘোষণা দেয়া হয়।
এ সময় ভোক্তা অধিপ্তরের উপ পরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার উপস্থিত ছিলেন। গুলশান জোনের সভাপতি রেজাউল করিম খানের সভাপতিত্বে ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সুজন উদ্দিন তালুকদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি মহাসচিব রেজাউল করিম সরকার রবিন উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান আলোচক মনঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি সঠিক পথে কাজ করলে এবং হেলথ অ্যান্ড হাইজিন নিশ্চিত করলে আমাদের মনিটরিং টিম জরিমানা করবে না। রেস্তোরাঁ মালিকদের অনেক সচেতন হতে হবে এবং পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে।

বিভিন্ন আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা রেস্তোরাঁ ব্যবসা করেন তারা কেউ চোর-ডাকাত নয়। আবার অধিদপ্তর আপনাদের শত্রুও নয়। ভোক্তা অধিদপ্তর প্রথমবার সংশোধনের সুযোগ দেবে। এরপর কেউ আইন অমান্য করলে অধিদপ্তর তাকে ছাড় দেয়া হবে না বলে হুশিয়ার করে দেন তিনি।
বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি হাসান নুর ইসলাম (রাষ্টন) বলেন, একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা হোক। এরপর সেই নীতিমালার ভিত্তিতে রেস্তোরাঁগুলিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা যেতে পারে। আমরা ন্যায্য অধিকার চাই। তিনি বলেন, মোবাইল কোর্ট অনেক সময় অতিরঞ্জিত করার ফলে রেস্তোরাঁ ব্যবসা ক্ষতির মুখে পড়ছে বলে তিনি দাবি করেন।
আলোচক এম রেজাউল করিম সরকার রবিন বলেন, নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতি মাঠে নেমেছে। তবে ছোট বড় সবাইকে হেলথ অ্যান্ড হাইজিনের আওতায় আনতে হবে। আমরা নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নিদের্শে হেলথ অ্যান্ড হাইজিন টিম গঠন করেছি। যাহা প্রত্যেক রেস্তোরাঁয় যাবে।
বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সুজন উদ্দিন তালুকদার সভায় বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে বিভিন্ন দপ্তরের মোবাইল কোর্ট ও মনিটরিং এর চাপে ৩০% রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেছে। ৫০% রেস্তোরাঁ হুমকির মুখে। অভিযোগ এবং আইন প্রয়োগের সঠিক ন্যায্য ব্যবস্থা না থাকার কারণে রেস্তোরাঁ ব্যবসার সম্ভাবনা ভেস্তে যাচ্ছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর