× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের তামাশার মত করে ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়’

অনলাইন

তামান্না মোমিন খান
(৪ বছর আগে) নভেম্বর ১৪, ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:২২ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোহম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেছেন, রেলওয়ের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার অনিবার্য পরিণতি হচ্ছে কসবার রেল দুর্ঘটনা। রেল লাইন সংস্কার, চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ এবং রেল দুর্ঘটনার জন্য যারা দায়ী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা গেলে রেল দুর্ঘটনা কমে যেত। সরকারের তরফ থেকে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের এক লক্ষ টাকা প্রদানের সিদ্ধান্তে আমরা যাত্রী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। বাংলাদেশের জাতীয় বাজেটের আকার অনেক বড় হয়েছে। এক সময় রেলওয়ের বার্ষিক বাজেট ছিল পাঁচশ কোটি টাকা। এখন রেলওয়েতে লক্ষ কোটি টাকার বাজেট হয়। অথচ ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের তামাশার মত করে ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়। রেলওয়ের টিকেটের দাম বেড়েছে অথচ যাত্রী সেবার মান বাড়েনি।
রেলওয়ের গাফিলতির কারণেই যাত্রীরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। কসবায় রেল দূর্ঘটানায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের কমপক্ষে পঞ্চাশ লক্ষ টাকা এবং যারা পঙ্গু হয়েছেন তাদের কমপক্ষে বিশ লক্ষ টাকা এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের পাঁচ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে আমরা দাবি জানাচ্ছি। এটি এখন সময়ের দাবি। এই দুর্ঘটনায় যারা আপনজন হারিয়েছেন বা  যারা পঙ্গু হয়েছেন তাদের এই অপূরনীয় ক্ষতি কোনকিছু দিয়েই পূরণ করা যাবে না। এ দুর্ঘটনার জন্য যারা দায়ী সুষ্ঠু তদন্ত করে তাদের দ্রুত যথাযথ শাস্তির দাবি করছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর