কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করা হয়েছে। পুলিশ ধর্ষক একরামুল হক রনিকে দিনাজপুর থেকে গ্রেপ্তার করেছে। রনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের লুদিয়ারা গ্রামের হাজী বাড়ির আবদুল মোতালেবের ছেলে।
ধর্ষণের শিকার ১৪ বছরের কিশোরী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী। আজ রোববার সকালে থানার এসআই আরিফ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২-৩ মাস যাবৎ বখাটে একরামুল হক রনি ওই ছাত্রীকে স্কুলে যাওয়ার সময় পথরোধ করে অশ্লীল কথাবার্তাসহ কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলো। স্কুলছাত্রী প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় জোরপূর্বক অপহরণের হুমকি দেয়। বিষয়টি রনির পিতা-মাতাকে অবহিত করলে তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি।
গত ৩রা নভেম্বর সকালে স্কুলে যাওয়ার পথে একরামুল হক রনিসহ আরও ৪-৫ জন ওই ছাত্রীকে জোরপূর্বক মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ১২ই নভেম্বর থানায় আবুল হাশেম বাদি হয়ে একরামুল হক রনিসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে গত শুক্রবার চৌদ্দগ্রাম থানার পুলিশ দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলার কালিতলা নামক স্থানে অভিযান চালিয়ে অপহৃত স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার ও বখাটে একরামুল হক রনিকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন শনিবার বিকালে কুমিল্লার আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তারকৃত রনিকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। একরামুল হক রনি ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে বলে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে ওই স্কুলছাত্রী।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার এসআই আরিফ হোসেন জানান, প্রধান আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর আসামীদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
Mollah Nurul Islam
১৭ নভেম্বর ২০১৯, রবিবার, ১:২০এই বখাটেকে মেরে ফেলেন ক্রস ফায়ারে। এরা পশু। ধরার সময়ই মেরে ফেলা উচিত। কিছু না পারেন পিটিয়ে অন্তত দুটি হাত ভেঙে দিন। অথবা একটা পা ভেঙে দীন। সারা জীবন যেন ওর মনে থাকে। জেলে নিবেন -আইনের ফাক-ফোকর দিয়ে কয় দিন পর এপশু মুক্ত হবে। আবার জ্বালাতন করবে কাউকে না কাউকে।