× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা /২৫শে নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে খালেদার আপিল শুনানি

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৮ নভেম্বর ২০১৯, সোমবার

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি আগামী ২৫শে নভেম্বর আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে হবে। গতকাল খালেদা জিয়ার করা আপিলের শুনানি শেষে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন। আদালতে খালেদার পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। অপরদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং দুদকের পক্ষে এডভোকেট খুরশীদ আলম খান শুনানি করেন।

এ সসময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, জমিরউদ্দিন সিরকার, এভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ফজলুর রহমান, এজে মোহাম্মদ আলী, মীর নাসির, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার একেএম এহসানুর রহমানসহ প্রমুখ।

এর আগে গত ১৪ই নভেম্বর, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন চেয়ে হাইকোর্টের খারিজাদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় ১৪০১ পৃষ্ঠার আপিল আবেদন করেন এডভোকেট অন রেকর্ড জয়নুল আবেদন তুহিন। এ বিষয়ে বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার জামিন চেয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন করা হয়েছে। আপিল নম্বর ১৬৭৭। এর আগে চ্যারিটেবল মামলায় গত ৩১শে জুলাই বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে দেন। এর ধারাবাহিকতায় জামিন চেয়ে হাইকোর্টের খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করলেন তার আইনজীবীরা।

প্রসঙ্গত, গত ৩০শে এপ্রিল জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাত বছরের দণ্ডের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে অর্থদণ্ড স্থগিত এবং সম্পত্তি জব্দের ওপর স্থিতাবস্থা দিয়ে দুই মাসের মধ্যে ওই মামলার নথি তলব করেছিলেন আদালত। এরপর ২০শে জুন বিচারিক আদালত থেকে মামলার নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়। গত বছরের ১৮ই নভেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল করা হয়। এর আগে ২০১৮ সালের ২৯শে অক্টোবর পুরান ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের সাত নম্বর কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর