× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কিস-এর শাখা খোলা চূড়ান্ত করতে যশোর আসছেন কিট-কর্তা

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) নভেম্বর ১৮, ২০১৯, সোমবার, ৫:০৬ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের যশোরে শাখা খোলার কাজ চূড়ান্ত করতে আগামী ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সফর করবেন ভারতের বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ওড়িশার কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি (কিট) ও সহযোগী প্রতিষ্ঠান কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্স (কিস)-র প্রতিষ্ঠাতা সাংসদ অধ্যাপক অচ্যুত সামন্ত। সম্প্রতি কলকাতায় এক আলোচনার ফাঁকে বর্তমান প্রতিবেদককে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যশোরে ৫ একর জমির উপরে কিস-এর শাখা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি তৈরি হবে। প্রতিষ্ঠানটি তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশের বহু পুরনো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘বাঁচতে শেখো’র সঙ্গে মিলিতভাবে। তবে কিস এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক দায়ভার বহন করবে। এটির নাম হবে অ্যাঞ্জেলা গোমস-কিস আবাসিক বিদ্যালয়। দরিদ্র পরিবারের মেয়েরা এই বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে পড়াশোনার সুযোগ পাবে। ইতিমধ্যে ঢাকায় কিট-র সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশানাল বিশ্ববিদ্যালয় একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে।
অধ্যাপক সামন্ত বলেছেন, ভারতে কিট ও কিস ডিমড বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সম্প্রতি ভারতের মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক কিটকে ‘ইস্টিটিউশন অব এমিনেন্স’ মর্যাদা দিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, এই প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী রয়েছেন। অধ্যাপক সামন্ত বলেছেন, বাংলাদেশে তিনি অনেকবার সফর করেছেন। অনেক বন্ধুও রয়েছেন। সে দেশে কিছু একটা করার জন্য তিনি অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করে এসেছেন। তবে এতদিনে বাংলাদেশে কিছু করার স্বপ্ন সফল হতে চলেছে। এক প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক সামন্ত বলেছেন, আমি খুব দরিদ্র ঘরের সন্তান। তাই গরিবদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করে এসেছি শুরু থেকেই। আর আমার সেই মহৎ উদ্যোগই আমাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। তিনি মনে করেন, সমাজের বঞ্চিতদের মানসম্পন্ন শিক্ষা দিতে পারার অর্থ অন্ধকে দৃষ্টি দেওয়া। তিনি বলেছেন, উপযুক্ত সুযোগ পেলে দুর্বলরাও অসাধারণ কর্ম করতে পারে। তার মতে, অশিক্ষাই দারিদ্র তৈরি করে। আর স্বাক্ষরতা দারিদ্রকে দূর করে। সেই লক্ষ্য নিয়েই তিনি এগিয়ে চলতে চান। ভারতের সব রাজ্যেই তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের শাখা খেলার জন্য উদ্যোগী হয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কিট ইতিমধ্যেই বিশ্বে আলাদা স্বীকৃতি পেয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর