× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সূচি দেখে বিস্মিত জেমি ডে

সাউথ এশিয়ান গেমস- ২০১৯

স্পোর্টস রিপোর্টার
৩০ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার

সাউথ এশিয়ান গেমসে (এসএ) ফুটবলের সূচি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ দলের কোচ জেমি ডে। এসএ গেমসের ১৩তম আসরে ভারত অংশ না নেয়ায় বদলে গেছে সূচি। পাঁচ দল নিয়ে রাউন্ড রবিন লীগ পদ্ধতিতে হবে ফুটবল প্রতিযোগিতা। সর্বোচ্চ পয়েন্ট পাওয়া দুটি দল আগামী ১০ই ডিসেম্বর ফাইনাল খেলবে। নতুন সূচিতে টানা দুই দিন ম্যাচ খেলতে হবে প্রতিটি দলকে। আন্তর্জাতিক কোনো প্রতিযোগিতায় এমন নজির নেই। আর বাংলাদেশ খেলবে চার দিনে তিন ম্যাচ। এ নিয়ে বাংলাদেশ অলিম্পিক ফুটবল দলের ইংলিশ কোচ জেমি ডে বলেন, ‘এমন সূচি আগে কখনো দেখিনি।
পরপর দুই দিন খেলা। খেলোয়াড়দের জন্য খুবই কঠিন সময় যাবে।’ পূর্বের সূচিতে ১লা ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ছিল নেপালের বিপক্ষে। এখন ২রা ডিসেম্বর লাল-সবুজরা লড়বে ভুটানের বিপক্ষে। পরদিনই শক্তিশালী মালদ্বীপের সঙ্গে খেলতে হবে জামালদের। যদিও অন্য দলগুলোকেও একই সমস্যা পোহাতে হবে। তাই ওসব বাদ দিয়ে খেলায় মনোযোগ দিতে চান জেমি। তিনি বলেন, ‘আমরা সেরা হওয়ার লক্ষ্য নিয়েই কাঠমান্ডুতে এসেছি। কোনো সমস্যা নিয়ে ভাবতে চাই না। সেরা হতে হলে সমস্যা নিয়ে ভাবা যায় না।’ শক্তিশালী দল নিয়েই এবার নেপালে এসএ গেমস ফুটবলে অংশ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সিনিয়র কোটায় দলে রয়েছেন অধিনায়ক ও মিডফিল্ডার জামাল ভূঁইয়া, ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান ও স্ট্রাইকার নাবীব নেওয়াজ জীবন। অন্যতম বাধা ভারত এবার খেলছে না। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের শেষ কয়েকটি ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছে জেমির শিষ্যরা। ভারতের মাটিতে জিততে জিততে ড্র, কাতার সঙ্গে লড়াই করে হারে তারা। যদিও বিশ্বকাপ বাছাইয়ে নিজেদের শেষ ম্যাচে ওমানের কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হয় বাংলাদেশ। সেই দলের অনেকেই খেলবেন এসএ গেমসে। তাদের নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী জেমি। সাউথ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশ সবশেষ স্বর্ণ জিতেছিল ২০১০’র আসরে। সেবার ঘরের মাঠে ফাইনালে আফগানিস্তানকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে আসরের ইতিহাসে দ্বিতীয় সাফল্য পায় বাংলাদেশ। নেপালের মাটিতে সুখস্মৃতি আছে বাংলাদেশের। ১৯৯৯-এ কাঠমান্ডুতে অষ্টম এসএ গেমসে প্রথমবার সোনার হাসি হেসেছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। এছাড়া নেপালে ১৯৮৪ সালে প্রথম আসরে রানার্সআপ হয় বাংলাদেশ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর