× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পিটিআইয়ের খবর /মেঘালয় সীমান্তে জিরো লাইনের ভিতরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণে ভারতকে সম্মতি বাংলাদেশের

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ২, ২০১৯, সোমবার, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন

মেঘালয়ে আন্তর্জাতিক সীমান্তে কমপক্ষে ১৩টি এলাকায় জিরো লাইনের ভিতরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণে ভারতকে অনুমোদন দিতে নীতিগতভাবে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ সরকার। একজন সিনিয়র কর্মকর্তা রোববার ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই’কে এ কথা বলেছেন। আন্তর্জাতিক সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে পাহাড়ি ওই রাজ্যের সীমান্ত এলাকার গ্রামবাসীর অনেক বাড়িঘর, সমাধিস্থান ও দোকানপাট রয়েছে। এসব গ্রামবাসী এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের এই খবর প্রকাশ করেছে অনলাইন দ্য টেলিগ্রাফ। এতে বলা হয়, ১৯৭২ সালে সম্পাদিত ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে কোনো স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ করা যাবে না।

ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ভারতের অনুরোধের প্রেক্ষিতে ওই রাজ্যের কমপক্ষে ১৩টি এলাকায় জিরো লাইনের ভিতরে বেড়া নির্মাণে অনুমতি দিতে নীতিগতভাবে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ সরকার। তার দেয়া তথ্যমতে, এসব এলাকার মধ্যে রয়েছে পূর্ব জৈন্তা পাহাড়, পশ্চিম জৈন্তা পাহাড়, পূর্ব খাসি পাহাড় ও দক্ষিণ-পশ্চিম খাসি পাহাড় জেলার বিভিন্ন এলাকা।
এসব এলাকায় জিরো লাইন থেকে ১৫০ গজ দূরে বেড়া নির্মাণ উপযোগী নয় বলে চিহ্নিত করে মেঘালয় রাজ্য সরকার। এরই প্রেক্ষিতে তারা ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারস্থ হয়, যেন কেন্দ্রীয় সরকার এক্ষেত্রে বাংলাদেশের কাছে অনুমোদন চায়। ওই কর্মকর্তা আরো বলেছেন, এ বিষয়ে বিজিবি সহ সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ সম্মতি জানানোর পর বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে চূড়ান্ত সম্মতির জন্য বিষয়টি অপেক্ষমাণ ছিল।

ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়, মেঘালয়ের সঙ্গে রয়েছে ৪৪৩ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমান্ত। এর মধ্যে প্রায় ১০০ কিলোমিটারে কোনো বেড়া নেই। যেসব এলাকায় বেড়া নেই সেখানে এই কাজ শুরু হয়েছে। বিএসএফের এক কর্মকর্তা বলেছেন, সীমান্তের সুনির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বেড়া নির্মাণে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। কারণ, সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে ওইসব এলাকা হয়তো নি¤œাঞ্চল, না হয়  সেখানে মানব বসতি রয়েছে, না হয় রয়েছে সমাধিক্ষেত্র অথবা অর্থকরী ফসলের ক্ষেত।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর