× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাংলাদেশি ছাড়া কাউকে গ্রহণ করা হবে না

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
৪ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার

ভারত সীমান্ত দিয়ে কিছু মানুষকে বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা হচ্ছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। বাংলাদেশি নাগরিক না হলে কেউ সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সীমান্তে  প্রস্তুত রয়েছে। অবৈধভাবে পুশইনের যেকোনো চেষ্টা বিজিবি প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তারা সেই প্রস্তুতি নিয়েই সীমান্ত পাহারা দিচ্ছে। আমাদের বিজিবি কয়েক জায়গায় এদের ঢুকতে দেয়নি, অ্যালাও করেনি।
গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিগত দিনে বিভিন্ন সময়েও আমরা দেখেছি ৫ জন, ১০ জন কিংবা ২৫ থেকে ৫০ জন করে তারা পুশইন (বাংলাদেশের ক্ষেত্রে) করানোর জন্য প্রচেষ্টা নিয়েছে।
তখন দেখেছি, রোহিঙ্গাদেরকেও পুশইন করার একটা প্রচেষ্টা নিয়েছিল। রোহিঙ্গারা বিভিন্নভাবে ভারতের বিভিন্ন জায়গা দিয়ে ভারতের ঢুকে গিয়েছিল। তারা বাংলাদেশে চলে আসতে চেয়েছিল, কিন্তু আমরা ঢুকতে দিইনি। বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সংখ্যা বাড়িয়ে বলা হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, এদের সংখ্যা হাজার হাজার নয়, কয়েকশ। এটা মোটেই আতঙ্কের বিষয় নয়। আমরা কোনোভাবেই বাংলাদেশি অধিবাসী ছাড়া কাউকে বাংলাদেশের মাটিতে ঢুকতে দেব না।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশ থেকে বিভিন্ন সময়ে অনেকেই গিয়ে থাকেন। যখন ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তখন এদের পাঠিয়ে দেয়। অনেকভাবেই ঘটনা ঘটে যায়। এরকম ঘটনা যদি কিছু হয়ে থাকে তাহলে আমরা অবশ্যই রিসিভ করব। তাদের রাজ্যে একটু কড়াকড়ি করেছে সেজন্য হয়ত আমাদের যারা ইচ্ছা করে থেকে গেছেন কিংবা তারা ভিসার তোয়াক্কা করে নাই বা এ বিষয়ে চিন্তা করেন নাই তারা হয়ত এরকমভাবে আন-অফিসিয়ালি আসার প্রচেষ্টা নিতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, কেউ শ্রমজীবী হিসাবে পেশাদার হিসাবে যায় কেউ অন্য কোনো সেবা যেমন চিকিৎসা বা পড়াশোনা করার জন্য। তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়ে থাকলে হয়ত তাদের এই জটিলতা দেখা দিয়েছে। এরকম হতে পারে। এ নিয়ে ভারতের সঙ্গে তিনি আলোচনার বিষয়টি পক্ষপাতি নন বলে মত দেন। তিনি আরও বলেন, যদি হাজার হাজার বা শত শত হত, তাহলে একটা আলোচনার ব্যবস্থা হত। এগুলো অল্প কিছু সংখ্যক। ভারত সরকার তো আমাদের কাছে কোনো চিঠি দেয়নি, কোনো আবেদনও করেনি। যারাই গিয়েছিল, তারাই পালিয়ে আসছেন কি না কিংবা অবৈধভাবে গিয়ে অবৈধভাবে ফেরত আসছে কী-না, সবকিছু আমাদের জানতে হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর