বাংলারজমিন
দুর্নীতির দায়ে ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২০১৯-১২-০৫
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার সদর উত্তর ১নং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদ্য বিলুপ্ত কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপসচিব স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ২৮ নভেম্বর উপসচিব স্বাক্ষরিত দাপ্তরিক আদেশটি গত মঙ্গলবার বিকেলে দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পৌঁছায়।
সূত্র জানায়, আবদুস সালাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পরিষদের সদস্যদের নিয়ে নিয়মিত মাসিক সভা না করা, বিধি-বহির্ভূতভাবে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্টের জন্য এনজিও নিয়োগ করে, এনজিওর যোগসাজশে আদায়কৃত ট্যাক্সের টাকা আত্মসাৎ, এলজিএসপি প্রকল্পভুক্ত বাহেরচর তারিক সরকারের বাড়ির সামনে নৌ-ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ১ লাখ টাকা, একই গ্রামের ইসমাইলের বাড়ি থেকে ফকির বাড়ি গোলচত্বর পর্যন্ত আরসিসি রাস্তার ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার দুটি প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে, অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করেন পরিষদের সদস্যরা। সহকারী কমিশনার, স্থানীয় সরকার কুমিল্লা কর্তৃক তদন্তে এসব অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায়, স্থানীয় সরকার আইন ২০০৯ এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী গত ২৮ নভেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইফতেখার আহম্মেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ওই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুস সালামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পরিষদের ২নং ওয়র্ডের সদস্য আবদুল কাদির মেম্বার ক্ষোভের সাথে বলেন, আমরা নির্বাচিত হওয়ার পর একদিনও আমাদেরকে নিয়ে কোন মিটিং পর্যন্ত করেননি এই ছালাম চেয়ারম্যান। সাড়ে তিন বছর বেতন ভাতা পাইনি। তাই আমরা সকল সদস্য প্রায় ছয় মাস আগে মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বিভিন্ন অনিয়মের লিখিত অভিযোগ করেছিলাম।
সূত্র জানায়, আবদুস সালাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পরিষদের সদস্যদের নিয়ে নিয়মিত মাসিক সভা না করা, বিধি-বহির্ভূতভাবে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্টের জন্য এনজিও নিয়োগ করে, এনজিওর যোগসাজশে আদায়কৃত ট্যাক্সের টাকা আত্মসাৎ, এলজিএসপি প্রকল্পভুক্ত বাহেরচর তারিক সরকারের বাড়ির সামনে নৌ-ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ১ লাখ টাকা, একই গ্রামের ইসমাইলের বাড়ি থেকে ফকির বাড়ি গোলচত্বর পর্যন্ত আরসিসি রাস্তার ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার দুটি প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে, অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করেন পরিষদের সদস্যরা। সহকারী কমিশনার, স্থানীয় সরকার কুমিল্লা কর্তৃক তদন্তে এসব অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায়, স্থানীয় সরকার আইন ২০০৯ এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী গত ২৮ নভেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইফতেখার আহম্মেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ওই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুস সালামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পরিষদের ২নং ওয়র্ডের সদস্য আবদুল কাদির মেম্বার ক্ষোভের সাথে বলেন, আমরা নির্বাচিত হওয়ার পর একদিনও আমাদেরকে নিয়ে কোন মিটিং পর্যন্ত করেননি এই ছালাম চেয়ারম্যান। সাড়ে তিন বছর বেতন ভাতা পাইনি। তাই আমরা সকল সদস্য প্রায় ছয় মাস আগে মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বিভিন্ন অনিয়মের লিখিত অভিযোগ করেছিলাম।