× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কায়সার কামাল কারাগারে

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার

বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে  পাঠিয়েছে আদালত। ৪২০ ধারায় দায়ের করা মামলায় গতকাল পুলিশের পক্ষ থেকে তিন দিনের রিমান্ড ও কায়সার কামালের পক্ষ থেকে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালত দুটি আবেদনই নামঞ্জুর করেন। মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস এ আদেশ দেন। এছাড়া আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে যেকোনো একদিন কায়সার কামালকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এদিন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে শুনানিতে অংশ নেন এপিপি হেমায়েত উদ্দিন হিরণ।

আসামিপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন বোরহানউদ্দিন, গোলাম মোস্তফা খান, ইকবাল হোসেন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ওমর ফারুকসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী। পরে আসামীপক্ষের আইনজীবী ও ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি বোরহানউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, অযৌক্তিকভাবে এই মামলা এবং রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।
তিনি একজন পরিচিত আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ। আর তার পরিচয় উদঘাটনের জন্য রিমান্ড আবেদনের কোন প্রয়োজন ছিল না। আমরা মনে করি তিনি যেহেতু একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি তাই রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে এই মামলা দেয়া হয়েছে। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মামলাটি এখন চলমান রয়েছে। আর কায়সার কামাল ওই মামলায় আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন। তাই আমরা মনে করি তাকে বেগম জিয়ার মামলার কাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করার জন্যই এই মামলা দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, বুধবার রাতে কায়সার কামালকে আটক করে কলাবাগান থানা পুলিশ।

পরে গতকাল তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়। কলাবাগান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদুজ্জামান বলেন, তার (কায়সার কামাল) সহকারী অপর আইনজীবী আতিকুর রহমানের দায়ের করা মামলায় পরে তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলায় আতিকুর রহমান প্রতারণার অভিযোগ তুলেছেন কায়সার কামালের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় কায়সারের বিরুদ্ধে ৪২০ ধারায় মামলা করেন আতিকুর।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর