× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মধ্যপ্রাচ্যে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের খবর অস্বীকার পেন্টাগনের

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ৬, ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন

মধ্যপ্রাচ্যে অতিরিক্ত ১৪০০০ মার্কিন সেনা মোতায়েনের খবর অস্বীকার করেছে পেন্টাগন। সম্প্রতি দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক খবরে বলা হয়, ইরানের হুমকি মোকাবিলায় মধ্যপ্রাচ্যে অতিরিক্ত এই সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। একইসঙ্গে সেখানে আরো কয়েক ডজন যুদ্ধ জাহাজ মোতায়েন করা হচ্ছে বলেও জানানো হয় ওই প্রতিবেদনে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামপ ডিসেম্বরের প্রথম দিকেই এই সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দেবেন। তবে পেন্টাগন প্রতিবেদনটির দাবি অস্বীকার করেছে। পেন্টাগনের মুখপাত্র আলিসা ফারাহ এক টুইট বার্তায় বলেন, সপষ্ট করে বলতে চাই যে, প্রতিবেদনটি মিথ্যা। যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যে কোনো সেনা পাঠানোর চিন্তা করছে না।

এ বছরের শেষ ৬ মাসে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্র এবং এর মিত্র ইসরাইল ও সৌদি আরবের সঙ্গে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছিলো ইরানের।
এর অংশ হিসেবে তেলবাহী ট্যাঙ্কারে হামলা, মার্কিন ড্রোন ধ্বংস ও সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ তেল স্থাপনায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মতো বেশকিছু ঘটনা ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্র গত কয়েক মাসে এই অঞ্চলে সেনা সংখ্যা বৃদ্ধি করেছে। উপমহাসাগরীয় অঞ্চলে বেড়েছে দেশটির সামরিক উপস্থিতি। এবং ইরানের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক অবরোধ শক্তিশালী করেছে। নভেম্বরে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী আব্রাহাম লিংকন হরমুজ প্রণালী অতিক্রম করে। এটিকে ইরানের জন্য বড় ধরনের উস্কানি হিসেবে দেখা হচ্ছে। অক্টোবরে ইরানকে থামাতে সৌদি আরবে ৩০০০ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করে যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে স্থাপন করা হয় মার্কিন নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো।
পেন্টাগনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বুধবার জানান, ওয়াশিংটন এমন ইঙ্গিত পেয়েছে যে, সামনে মার্কিন স্বার্থে বড় ধরনের আঘাত হানতে চলেছে ইরান। আমরা এগুলোকে পর্যবেক্ষণের মধ্যে রেখেছি। তবে এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলছি না আমি। আমরা ইরান সরকারের কাছে সপষ্টভাবে জানিয়েছি যে, এ ধরনের আঘাতের পরিণতি কী হতে পারে। আরো দুজন মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গত মাসে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে যে, ইরান তার সেনাবাহিনী ও সমরাস্ত্রকে প্রস্তুত করছে। এখনো এটি সপষ্ট না যে, দেশটি কী চায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর