× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ /সভাপতি এমএ সালাম সম্পাদক আতাউর

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৮ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমএ সালাম এবং সাধারণ সমপাদক শেখ আতাউর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। সমঝোতা প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটে আগামী ৩ বছরের জন্য নির্বাচিত হন তারা। গতকাল সন্ধ্যায় নগরীর কাজীর দেউড়ি ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে কাউন্সিলররা সরাসরি ভোটে অংশ নেন। ভোট গণনা শেষে দলের সাধারণ সমপাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ফলাফল ঘোষণা করেন। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, সভাপতি পদে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ সালাম ২২৩ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন। প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী রাউজানের সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী পান ১২৯ ভোট। একইভাবে সাধারণ সমপাদক পদে মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ আতাউর রহমান পান ১৯৬ ভোট এবং প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী মিরসরাইয়ের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন পেয়েছেন ১৫৪ ভোট। মোট ৩৬৬ জন কাউন্সিলর সরাসরি ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমপাদক ওবায়দুল কাদের। প্রথম অধিবেশনে নগরীর লালদিঘি মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সেতুমন্ত্রী। প্রায় ৭ বছর পর অনুষ্ঠিত ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। কেন্দ্রীয় নেতাদের বক্তব্য শেষে বিকেলে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে কাউন্সিল অধিবেশনের আয়োজন করা হয়। সম্মেলনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ সালাম এবং রাউজানের সাংসদ এবিএম ফজলে করিম। সাধারণ সমপাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ আতাউর রহমান ও মিরসরাইয়ের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন। শুরুতে প্রার্থীদের সমঝোতা করার প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে প্রার্থীরা সমঝোতায় না গিয়ে প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে অটল থাকায় সরাসরি ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান দলীয় নেতাকর্মীরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর