× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বেসিক ব্যাংক ইস্যুতে দুদক চেয়ারম্যান /টাকার শেষ গন্তব্য না পাওয়ায় চার্জশিট অনুমোদন দেয়া হয়নি

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ৮, ২০১৯, রবিবার, ২:৪৯ পূর্বাহ্ন

বেসিক ব্যাংক দুর্নীতির টাকার শেষ গন্তব্য নিশ্চিত না হওয়ায় তদন্তাধীন মামলাগুলোর চার্জশিট দেয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। আজ রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে রিপোর্টার্স এ্যাগেইনস্ট করাপশন (র‌্যাক) আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘বেসিক ব্যাংকের মামলার চার্জশিট অনুমোদন চেয়ে কর্মকর্তারা প্রতিবেদন দিয়েছিল। কিন্তু টাকার শেষ গন্তব্য বের করা না যাওয়ায় অনুমোদন দেয়া হয়নি। বেসিক ব্যাংকের দুর্নীতির টাকা মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে গেছে বলে আমাদের কাছে তথ্য আছে। তা খতিয়ে দেখতে কয়েকটি দেশে এমএলআর (মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট রিকোয়েস্ট) পাঠানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘ওই সব দেশ থেকে তথ্য পাওয়া গেলে মামলাগুলোর চার্জশিটের অনুমোদন দেয়া হবে।’ ২০০৯ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের গুলশান, দিলকুশা ও শান্তিনগর শাখা থেকে মোট সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা অনিয়মের মাধ্যমে ঋণ বিতরণের অভিযোগ ওঠার পর অনুসন্ধানে নামে দুদক। ঋণপত্র যাচাই না করে জামানত ছাড়া, জাল দলিলে ভুয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দানসহ নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে বিধি বহির্ভূতভাবে ঋণ অনুমোদনের অভিযোগ ওঠে ব্যাংকটির তৎকালীন পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে।

প্রায় চার বছর অনুসন্ধান শেষে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা লোপাটের ঘটনায় ২০১৫ সালের ২১, ২২ ও ২৩শে সেপ্টেম্বর তিন দিনে টানা ৫৬টি মামলা হয়। রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও গুলশান থানায় এসব মামলায় আসামি করা হয় ১২০ জনকে।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর