× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো /১২ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

বাংলারজমিন

রফিক বিশ্বাস, তারাকান্দা (ময়মনসিংহ) থেকে
৯ ডিসেম্বর ২০১৯, সোমবার

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কালিয়ান নদীতে বাঁশের ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো ৩ ইউনিয়নের ১২ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। জানা গেছে, দীর্ঘ ২৮ বছর আগে কালনিকান্দা গ্রামের আবুল কাশেম ওরফে কাশেম পাগলা নিজ উদ্যোগে রামপুর ও গালাগাঁও ইউনিয়নের মাঝে কালিয়ান নদীতে বাঁশের একটি সাঁকো নির্মাণ করেন। আবুল কাশেম ওরফে কাশেম পাগলা জানান, তৎকালীন গালাগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন সরকার ও রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুুল কাদির আকন্দ কালিয়ান নদীতে বাঁশের সাঁকো নির্মাণের অর্থনৈতিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে চেয়ারম্যানদ্বয়ের কোনো সহযোগিতা ছাড়াই এলাকাবাসীর বাঁশ-কাঠ ও স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে তিনি রামপুর, কামারিয়া ও গালাগাঁও ইউনিয়নের ১২ গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে এ বাঁশের সাঁকোটি নির্মাণ করে। দরিদ্র আবুল কাশেম ওরফে কাশেম পাগলা সাঁকোর পাড়েই একটি ঘর তুলে স্বামী স্ত্রী বসবাস করেন। এলাকাবাসী স্বেচ্ছায় সাঁকো পারাপারের সময় সাহায্য- সহযোগিতায় চলে তার সংসার। কালনিকান্দা গ্রামের মোশারফ হোসেন ও ঘোষপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য ইসলাম উদ্দিন জানান, প্রতিদিন এ নদীর ওপর বাঁশের সাঁকো পারাপারে কামারগাঁও ইউনিয়নের চংনাপাড়া, রাজদারিকেল, আশ্বিয়া, বাহিরকান্দা, গালাগাঁও ইউনিয়নের চরপাড়া, গড়পাড়া, মেঘহালা, নাগডোরা, কালনিকান্দা, রামপুর ইউনিয়নের চাড়িয়া, মারুয়াকান্দি, ঘোষপাড়া গ্রামের শত শত লোক চাড়িয়া বাজারসহ আশেপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর