× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মৌলভীবাজার হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের স্মারকলিপি

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, মৌলভীবাজার থেকে
১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার

অবিলম্বে শ্রম আদালত, সিলেট-এর কার্যক্রম শুরু এবং শ্রমআদালতের মামলার দীর্ঘসূত্রিতা নিরসন করে ৯০ দিনের মধ্যে সকল মামলা নিষ্পত্তি করার দাবিতে মৌলভীবাজার জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ চট্টঃ ২৩০৫ এর উদ্যোগে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সকালে শ্রীমঙ্গলস্থ কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের উপ-মহাপরিদর্শকের মাধ্যমে স্মারকলিপিটি প্রদান করা হয়। জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. মোস্তফা কামাল ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহিন মিয়া স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিটি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের কর্মকর্তা গ্রহণ করে জরুরি ভিত্তিতে যথাযথ মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে তাদের আশ্বস্ত করেন। স্মারকলিপির অনুলিপি সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক ও মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক বরাবরও প্রেরণ করা হয়। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয় হোটেল শ্রমিকরা দৈনিক ১০/১২ ঘণ্টা অমানবিক পরিশ্রম করে অর্ধাহারে-অনাহারে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য হন। হোটেল শ্রমিকরা সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি ও শ্রমআইন অনুয়ায়ী প্রাপ্য আইনী সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত হচ্ছেন। শ্রমিকরা তাদের আইনগত অধিকার বাস্তবায়নের দাবি করলে হোটেল মালিকরা শ্রম আইনের তোয়াক্কা না করে যখন তখন যে কোন শ্রমিককে তাদের ইচ্ছেমাফিক বরখাস্ত করেন। বরখাস্ত হওয়া শ্রমিক বাধ্য হয়ে শ্রমআইন বাস্তবায়নকারী স্থানীয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের দ্বারস্থ হলে মালিকপক্ষের অসহযোগিতা ও অনমনীয় মনোভাবে কারণে অধিকাংশ ক্ষেত্রে আইনী প্রতিকার পাওয়া সম্ভব হয় না।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর