× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘মানবাধিকার হরণকারীরা সবচেয়ে বড় ডাকাত’

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার

গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেন বলেছেন, যারা মানবাধিকার হরণ করে তারা সবচেয়ে বড় ডাকাত। মহা অপরাধী। মানবাধিকার হরণকারীদের আইনের আওতায় আনতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যে মানবাধিকারের জন্য ভাষা আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলন, গণঅভ্যুত্থান ও স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়েছে,  সেই অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি বলেন, প্রতিটি গ্রামগঞ্জে এই মানবাধিকার আদায়ের বিষয়টি মিটিং করে আলোচনা করতে হবে। মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনভাবে কথা বলার যে অধিকার দিয়ে গেছেন, সেই অধিকার এখন নেই। সেই অধিকার  পুনরুদ্ধার করতে হবে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. কামাল বলেন, স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়েছিল দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য।
আর গণতন্ত্রের অর্থ হলো  দেশের জনগণের অধিকার। কেউ যদি অন্যায়ভাবে অধিকার হরণের চেষ্টা করে, তাহলে সেটা সবচেয়ে বড় অপরাধ। বাঙালি জাতি অন্যায় মেনে নেয় না। পাকিস্তান বুঝতে পারেনি, সে জন্য তাদের মাশুল দিতে হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশের অনেক স্বৈরশাসক বুঝতে না পারায় তাদেরও মাশুল দিতে হয়েছে। এখনো যদি কেউ মনে করে অন্যায়ভাবে ক্ষমতায় থাকবে, তা পারবে না। এই বাঙালি জাতি তাদের থাকতে দেবে না। বাংলাদেশ মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ পরিষদের চেয়ারম্যান  মো. নুরুল হুদা মিলু চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, সাবেক মন্ত্রী শেখ শহিদুল ইসলাম, সাবেক সচিব ও রাষ্ট্রদূত মোফাজ্জেল করিম প্রমুখ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর