× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘জয়বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান করায় আ স ম রবের অভিনন্দন

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) ডিসেম্বর ১১, ২০১৯, বুধবার, ৪:২১ পূর্বাহ্ন

স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, ডাকসু’র সাবেক ভিপি আ স ম আবদুর রব ‘জয়বাংলা’ স্লোগানকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করার হাইকোর্টের অভিমতকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘জয়বাংলা’ স্লোগান কোন সাধারণ স্লোগান নয়-এটা স্বাধীনতাকামী বাঙালি’র প্রাণের স্পন্দন, স্বাধীনতার বীজমন্ত্র, মুক্তি ও বিজয়ের মূলমন্ত্র, সশস্ত্র যুদ্ধের অনুপ্রেরণা এবং এগারোশ বছরের পরাধীনতার শেকল ভেঙ্গে কাঙ্খিত স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের এক শক্তিশালী অস্ত্র। বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলন ও সশস্ত্র যুদ্ধে ‘জয়বাংলা’ স্লোগান এক নির্ধারক ভূমিকা পালন করে। এর পূর্বে বাঙালি আর কখনো এতো তীব্র-সংহত ও তাৎপর্যপূর্ণ স্লোগান দেয়নি। এই স্লোগানেই প্রকাশ পেয়েছে চূড়ান্ত জাতীয় আবেগ। ‘জয়বাংলা’ স্লোগান বাঙালি’র প্রেরণার উৎস।

তিনি বলেন, ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ এর আহুত সভায় তৎকালীন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ও ছাত্রলীগ নেতা আফতাব উদ্দিন আহমেদ এবং দর্শন বিভাগের ছাত্র ও ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সম্পাদক চিশতি শাহ হেলালুর রহমান ‘জয়বাংলা’ স্লোগানটি উচ্চারণ করেন-সেটিই বাংলার বুকে ‘জয়বাংলা’ স্লোগানের প্রথম উচ্চারণ। উক্ত দুজন’ই সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে গঠিত নিউক্লিয়াস বা স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের সদস্য ছিলেন।
এরপর ১৯৭০ এর ৭ই জুন ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় বঙ্গবন্ধু প্রথম যুক্ত করেন এ স্লোগানটি এবং উচ্চারণ করেন ‘জয়বাংলা’।

আ স ম রব এই স্লোগানকে ১৬ই ডিসেম্বর থেকে জাতীয় দিবসে, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে ও কর্মকা-ে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করার হাইকোর্টের অভিমতকে অভিনন্দন জানিয়ে ‘জয়বাংলা’কে সর্বস্তরে ব্যবহারে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর