× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘মেগা প্রকল্পে নজর থাকবে দুদকের’

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
১৩ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার

সরকারের মেগা প্রকল্পগুলোতে দুর্নীতি হচ্ছে কিনা সেসব দিকে নজরদারি করবে বলে জানিয়েছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। গতকাল রাজধানীর সেগুন বাগিচাস্থ সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে এক প্রেসব্রিফিংয়ে তিনি এক কথা জানান। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, আপনারাতো দেখছেন অতি দ্রুত অনুসন্ধান করে এসব মামলা দায়ের করা হচ্ছে। প্রকল্পের অনিয়ম-দুর্নীতি দমনে কমিশন কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। মেগা  প্রকল্পে কমিশনের নজরদারি আছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তিবাণিজ্য করে কেউ অবৈধ সম্পদের মালিক হলে সেটা সহ্য করা হবে না বলেও মন্তব্য করেন ইকবাল মাহমুদ। তিনি বলেন, শুধু ভর্তি বাণিজ্য নয় শিক্ষায় কোনো প্রকার দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। দুর্নীতিপরায়ণ কাউকেই  ছাড় দেওয়া হবে না।
ভর্তিবাণ্যিজ্যে যে বা যারা সম্পৃক্ত হবেন বা হয়েছেন তাদের কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে। আমাদের নিষ্পাপ শিশুরা ভর্তি বাণিজ্যের মতো অনৈতিক পাপকে স্পর্শ করুক- তা আমরা চাই না। তাদের শিক্ষাজীবন দুর্নীতি দিয়ে শুরু হতে পারে না। নিয়ম-নীতির মধ্যে সকল প্রকার ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। এক্ষেত্রে কমিশনের ‘শুন্য সহিষ্ণুতার’ নীতি অব্যাহত রাখা হবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কোচিং বাণ্যিজ্য, নোট-গাইড বাণিজ্যে বন্ধে কমিশন আরো সক্রিয় হবে। এসবের মাধ্যমে যে বা যারা অবৈধ সম্পদের মালিক হচ্ছেন তা খতিয়ে দেখবে কমিশন। কাউকে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। রূপপুর বালিশকাণ্ডে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গ্রেপ্তারের বিষয় আমাদের জানা থাকার কথা নয়। এটা তদন্ত কর্মকর্তার বিষয়। তদন্ত কর্মকর্তা যদি মনে করে মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামি গ্রেপ্তার করা দরকার , তাহলে তিনি আসামি গ্রেপ্তার করতেই  পারেন। তবে আমার যতটুকু মনে পড়ে, কমিশন রূপপুর বালিশকাণ্ডে ৩১ কোটি টাকারও বেশি পরিমান অর্থ  আত্মসাতের অভিযোগে মামলার অনুমোদন দিয়েছে। মামলাগুলো এখন পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে। তদন্তে অন্য কারো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাদেরকে তদন্তে আগত আসামি হিসেবে চার্জশিটভুক্ত করা হবে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মামলার রায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে ইকবাল মাহমুদ বলেন, জামিনের বিষয়টি সম্পূর্ণ মহামান্য আদালতের এখতিয়ারাধীন । এ বিষয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আদালতের আদেশ শিরোধার্য।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর