× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্যাট হাতে স্বরূপে ফিরলেন তামিম

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
১৪ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে ঢাকা প্লাটুনের প্রথম ম্যাচে ৫ রান করা তামিম দ্বিতীয় নিজেকে ফিরে পেলেন দ্বিতীয় ম্যাচেই। কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে খেলেন ৭৪ রানের ঝকঝকে ইনিংস। ধীরে সুস্থে শুরুটা করেন তামিম। প্রথম ১৫ বলে ৭ রান করেন। পরে ২৭ বলে ২১। দশম ওভার থেকে হাতখুলে খেলতে থাকেন। হাফসেঞ্চুরিতে পৌঁছান ৪০ বলে।
ঢাকার শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের মতো।
ইনিংসের প্রথম বলেই আউট হন এনামুল বিজয়। আফগান স্পিনার মুজিব উর রহমানের বলে এলবির ফাঁদে পড়েন তিনি। দলীয় ২৬ রানে ঢাকা হারায় দ্বিতীয় উইকেট। ১৭ বলে ১২ রান করে আবু হায়দারের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন মেহেদী হাসান। প্রথম দশ ওভারে ঢাকার সংগ্রহ ছিল ৫৯/২। লরি ইভান্সকে জুটি গড়ে নিয়ে ১৪.২ ওভারে ১০০ পার করেন তামিম। তবে তিন অঙ্কের কোঠা ছোঁয়ার পরই আউট হন ইভান্স। দাসুন শানাকার বলে বাউন্ডারি লাইনে আবু হায়দার রনির হাতে ধরা পড়েন তিনি। ২৪ বলে ইভান্সের সংগ্রহ ২৩ রান। এরপর উইকেটে এসেই ঝড় তোলেন থিসারা পেরেরা। প্রথম ম্যাচে মাত্র ১ রান করা পেরেরা রনির করা ১৬তম ওভারেই নেন ২৩ রান।
পরের ওভারে শানাকাকে একটি ছক্কা হাঁকিয়ে আউট হন তামিম। ৫৩ বলে ৭৪ রানের ইনিংসটি তামিম সাজান ৬ চার ও ৪ ছক্কায়। ব্যক্তিগত কারণে ভারত সফরে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে ছিলেন না তামিম। বিপিএলের আগে সবশেষ মাঠে নামেন ১০ই অক্টোবর জাতীয় ক্রিকেট লীগে। এর আগে শ্রীলঙ্কা সফরে অধিনায়ক হিসেবে খেলতে গিয়ে চরম ব্যর্থতা দেখেছিলেন। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে সাকুল্যে করেন ২১ রান। সব মিলিয়ে ১০ ইনিংস পর ফিফটি পেলেন তামিম। সবশেষ ফিফটি হাঁকিয়েছিলেন বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
১৮তম ওভারে জোড়া উইকেট হারায় ঢাকা। সৌম্য সরকার বোলিংয়ে এসে তুলে নেন দুই পাকিস্তানি শহীদ আফ্রিদি ও ওয়াহাব রিয়াজকে। প্রথম ম্যাচে শূন্য রানে আউট হওয়া আফ্রিদি এবারো ব্যর্থ। ৪ রান করে ডেভিড মালানের হাতে ধরা পড়েন। পরের বলেই আউট রিয়াজ (০)। শেষ পর্যন্ত ঢাকা থামে ১৮০/৭-এ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর