× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জঙ্গি অর্থায়নের মামলা থেকে দুই আইনজীবীকে অব্যাহতি

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
১৭ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার

জঙ্গি সংগঠন শহীদ হামজা ব্রিগেডকে অর্থায়নের অভিযোগের মামলা থেকে দুই আইনজীবী এডভোকেট হাসানুজ্জামান লিটন ও এডভোকেট মাহফুজ চৌধুরী বাপনকে অব্যাহতি দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারোওয়ার হোসেন বাপ্পী। দুই আইনজীবীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম। পরে ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম সাংবাদিকদের বলেন, তাদের নামে অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আপিল করা হয়েছিল। শুনানি শেষে তাদের ওই দুই মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
নথি থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রাম নগরের ফয়েস লেকে একটি রেস্তোরায় সভা করে জঙ্গি সংগঠন হামজা ব্রিগেড়ের আত্মপ্রকাশ ঘটে। পরে ১৮ই আগস্ট হামজা ব্রিগেডকে অর্থায়নের অভিযোগে ঢাকা থেকে ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা (৩৯), অ্যাডভোকেট হাসানুজ্জামান লিটন (৩০) ও অ্যাডভোকেট মাহফুজ চৌধুরী বাপনকে (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়।
পরে তারা জামিনে মুক্তি পান। ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা বিএনপি নেতা ও সাবেক হুইপ সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমের মেয়ে। এরপর গত বছরের ২০শে আগস্ট হাটহাজারীর মামলায় ৩৩ জন আসামি ও বাঁশখালীর মামলায় ২৮ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন চট্টগ্রামের সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আবদুল হালীম। তবে পলাতক থাকায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। এরপর অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন অ্যাডভোকেট হাসানুজ্জামান লিটন ও অ্যাডভোকেট মাহফুজ চৌধুরী বাপন। গত বছরের ১১ই নভেম্বর হাইকোর্ট বিভাগ আপিলটি শুনানির জন্য আবেদন গ্রহণ করে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। হাইকোর্টের ওই আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করলে ২৬শে নভেম্বর আপিল বিভাগ চার সপ্তাহের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর