× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন হ্যাজার্ড

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
১৭ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার

চোটের কারণে গত নভেম্বর থেকে মাঠের বাইরে রয়েছেন এডেন হ্যাজার্ড। মৌসুম শুরুর আগে নিজের মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে আলোচনায় ছিলে রিয়াল মাদ্রিদের এ বেলজিয়ান তারকা। পরে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে মাঠে মৌসুম শুরু করলেও ইনজুরি নিয়ে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ছিটকে যান হ্যাজার্ড। আর নিজের মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে এবার মুখ খুললেন হ্যাজার্ডও। স্পোর্টস ও ফুট ম্যাগাজিনের কাছে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে হ্যাজার্ড বলেন, ‘এটা সত্যি, আমি মিথ্যা বলবো না। আমি যখন ছুটিতে থাকি তখন আমি আসলেই ছুটি কাটাই। এই গ্রীষ্মে আমার ৫ কেজি ওজন বেড়েছে। আমি এমনই, খুব দ্রুত ওজন বাড়ে আবার আমি চাইলেই দ্রুত সেটা ঝেড়ে ফেলতে পারি।’
লিল ও চেলসির হয়ে ফ্রেঞ্চ ও ইংলিশ লীগ শিরোপা জেতা এই উইঙ্গার বলেন, ‘১৮ বছর বয়সে যখন আমি লিলে ছিলাম তখনই আমার ওজন ছিল ৭২ বা ৭৩ কেজি।
আমি যখন পেশি বাড়ালাম তখন ওজনও ৭৫-এ উঠেছিল। খুব বাজে অবস্থায় সেটা ৭৭-ও হতো। এ গ্রীষ্মে আমার ওজন ৮০ কেজি হয়েছিল কিন্তু সেটা ১০ দিনেই আমি কমিয়ে এনেছি।’
ওজন কমিয়ে প্রাক মৌসুম শেষ করলেও অবশ্য মাঠে ফেরা হয়নি হ্যাজার্ডের। চোট পাওয়ায় রিয়ালের জার্সিতে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে খেলার জন্য সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় তাকে। কিন্তু তার সেরা ফর্মের দেখা পেতে এক মাসেরও বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছিল। যখনই সেরা রূপে দেখা দিয়েছেন, তখন পিএসজির বিপক্ষে স্বদেশি ডিফেন্ডার টমাস মুনিয়েরের ট্যাকলে বেড়িয়ে যেতে হয় মাঠ থেকে। নভেম্বরের সে চোট এখনো তাকে মাঠের বাইরে রেখেছে।
রিয়ালের হয়ে এ মৌসুমে মাত্র ১৩ ম্যাচ খেলছেন হ্যাজার্ড। ফলে হতাশা বোধ করছেন তিনি নিজেও। হ্যাজার্ড বলেন, ‘যখন আমি বাগানে খেলতাম তখন রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলছি সে স্বপ্ন দেখতাম। জিদান আমার আদর্শ ছিল। যখন টিভিতে বার্নাব্যু (স্টেডিয়াম) দেখানো হতো, সে মুহূর্তগুলো ছিল জাদুকরী। যখন খেলতাম তখন সবাই রিয়াল মাদ্রিদের কথা বলতো এবং তাদের খেলা দেখতো।’ রিয়াল মাদ্রিদে যোগদান প্রসঙ্গে হ্যাজার্ড বলেন, ২০১৬ ইউরো চলার সময় আমাকে ফোন দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন তিনি (জিদান) আমাকে চান। এটা আমার মাথায় ছিল। আমরা একরকম নই। টেকনিকের দিক থেকে আমার চেয়ে ভালো ছিলেন তিনি। এখানে সব অনুশীলন বল পায়ে হয়। আমি তিন বছর ইতালিয়ান কোচ কন্তে ও সারির সঙ্গে কাটিয়েছি, সময়টা খুব একটা আনন্দময় ছিল না। রিয়ালে এসে আমি আবার নিজের পছন্দের কাজ করছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর