× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চিলমারী জোড়গাছ পাকা সড়কটি এখন মরণ ফাঁদ

বাংলারজমিন

চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার

দীর্ঘদিন ধরে মেরামতের অভাবে কুড়িগ্রামের চিলমারী থানাহাট সদর মাটিকাটা থেকে উপজেলা সবচেয়ে বড় হাট জোড়গাছ বাজার পর্যন্ত প্রায় ৫ কি. মি. সড়ক খানাখন্দকে ভরে যাওয়ায় মানুষজন ও যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সড়কটি যেন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রধান ও একমাত্র সড়কটির বেহাল দশা হলেও নজর নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে দিনের পর দিন দুর্ভোগ বেড়েই চলছে বাড়ছে দুর্ঘটনা।
জানা গেছে, উপজেলার সদর থেকে জোড়গাছ বাজার যাওয়ার একমাত্র পাকা ও প্রধান সড়কটি সংস্কারের অভাবে প্রায় ৫ কি. মি. সড়কটিতে শত শত খানাখন্দক ও বিভিন্ন স্থানে সড়কটি চিকন হওয়ায় দীর্ঘদিন থেকে সড়কটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ঘটছে প্রায় সময় দুর্ঘটনা। বছরের পর বছর পেরিয়ে গেলেও কোনো প্রকার সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। অথচ ওই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত ট্রাক, ট্রলি, অটোরিকশা-ভ্যান,  ট্রাক্টরসহ বিভিন্ন ধরনের ভারী যানবাহন চলাচল করছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। সড়কটির সংস্কার না করায় উপজেলা একমাত্র বড় হাট ও বাজারটি উপজেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
ব্যবসায়ী মাইদুল ইসলাম জানান জোড়গাছ হাট থেকে প্রায় প্রতিদিন ধান, পাট, সরিষা, গমসহ বিভিন্ন প্রকার মালামাল দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে যার কারণে শত শত মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে কিন্তু সড়কের বেহাল দশার কারণে ট্রাক বা মালবাহী গাড়িগুলো আসতে বড় সমস্যা হচ্ছে। হাট ইজারাদার জানান, প্রতি বছর এই হাট থেকে সরকার লাখ লাখ টাকা আয় করছে কিন্তু একমাত্র সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হওয়ায় বড় সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে এবং ধীরে ধীরে ক্রেতা ও বিক্রেতা কমে যাচ্ছে। ট্রাকচালক হাফিজুর বলেন, সড়কের যা অবস্থা পুরো সড়কে গর্ত দিয়ে ভর্তি ফলে গাড়ি নিয়ে উক্ত সড়কে গেলে বড় মুশকিলে পড়তে হয়। অটোচালক এরশাদুল বলেন, রাস্তার যা অবস্থা দুটো অটো ক্রস করাই মুশকিল, এর ওপর ট্রাক ঢুকে পড়ছে ক্রস করতে যে কি বিপদে পড়তে হয় তা বলাই মুশকিল। দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে উপজেলা প্রকৌশলী মো. আজিজার রহমান বলেন, আশা করছি জনগণের দুর্ভোগ দূর করতে অতিদ্রুত সড়কের কাজ শুরু হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর