× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব বজ্রপাত সচেতনতায়

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার

সচেতনতার অভাবে প্রতি বছর বজ্রপাতে বহু মানুষের প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়। বজ্রপাত মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। তবে সচেতনতার মাধ্যমে দুটোই কমিয়ে আনা সম্ভব। এজন্য প্রয়োজন প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সচেতনতা মূলক কার্যক্রম। সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম (এসএসটিএফ) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল এডভান্সমেন্ট (বাসা) এর উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। বজ্রপাত বিশেষজ্ঞ ড. মুনির আহমেদ বলেন, ২০১৯ সালে ৭ মাসে সারা দেশে বজ্রপাতে ২৪৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এ সময়ে বজ্রাপাতে আহত হয়েছেন ৯৭ জন। নিহতদের মধ্যে ৩০ জন নারী, ৬ জন শিশু, ৮ জন কিশোর-কিশোরী এবং ২০২ জন পুরুষ রয়েছেন।
এজন্য প্রয়োজন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সচেতনতা মূলক কার্যক্রম চালু করা। ইউরোপের অনেক দেশেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ট্রেস্টবুকের পাশাপাশি বজ্রপাত বিষয়ে পড়ানো হয়। এসএসটিএফের ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল আওয়াল চৌধুরী বলেন, বজ্রপাত মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। তবে সচেতনতার মাধ্যমে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, বুয়েট, দুর্যোগ ফোরাম, গণমাধ্যমের তথ্য ও একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হিসাব মতে, ২০১০ থেকে ২০১৯ সালের ৮ই এপ্রিল পর্যন্ত বজ্রপাতে ২ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন। এছাড়া, সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বজ্রপাতের সংখ্যা ও প্রাণহানির দিক দিয়ে সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ। সার্কভুক্ত অন্য দেশের তুলনায় মৃত্যুর হারও বেশি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাসা পরিচালক একেএম সাইফুল ইসলাম, ড. মুনির আহমেদ, সিনিয়র ডেপুটি ম্যানেজার লিটন কুমার দত্ত, সাজেদুল ইসলাম এবং সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা ও গবেষণা সেল প্রধান আবদুল আলীম।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর