× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ৮ মে ২০২৪, বুধবার , ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মেসে ফ্রাঙ্কফুর্টের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো নিওনাইট

অনলাইন

অর্থনৈতিক রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) জানুয়ারি ২১, ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন

তিন দিনের ফ্যাশন, টেকসই ফ্যাশন এবং নতুনত্বের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র নিওনাইট বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। জার্মানির রাজধানী বার্লিনের টেম্পলহফ এয়ারপোর্টের ডিকমিশন্ড ৪ নম্বর হ্যাঙ্গারে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনী বিভিন্ন দেশের টেকসই বা গ্রিন ফ্যাশনকে তুলে ধরে বিশ্ববাসীর সামনে।
 
টেকসই ফ্যাশনের নানা সীমাবদ্ধতা, এবং সেগুলো থেকে উত্তরণের উপায় বের করাই ছিলো নিওনাইটের প্রধান লক্ষ্য। দশ বছর আগে যখন গ্রিনশোরুম নামে তারা যাত্রা শুরু করে তখন থেকেই এই লক্ষ্য স্থির করা।
 
২০০টিরও বেশি ফ্যাশন ব্র্যান্ডের ফ্যাশনশো, ৫০টিরও বেশি বক্তৃতা ও প্যানেল ডিসকাশন, যা অনুষ্ঠিত হয়েছে দুইটি স্টেজে এবং বিভিন্ন রকম ফরম্যাটে, এসব নিয়ে নিওনাইট আবারও প্রমাণ করেছে বিশ্ব বাজারে তাদের অনন্য অবস্থান। নানা রকম প্রগতিশীল ফরম্যাট, উদ্ভাবনী বিষয় এবং অসংখ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নিওনাইট ফ্যাশন জগতে টেকসই এবং উদ্ভাবনী ও সমসাময়িক পণ্যের একটি অপূর্ব মেলবন্ধন তৈরি করেছে।
 
বাংলাদেশের পোশাক উৎপাদন শিল্প হলো দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে জরুরি বিষয়। বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়, এই শিল্পকে টেকসই হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে বিশ্বে তাদের নেতৃত্ব নেবার জন্য। বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই বিশ্বমানের পরিবেশবান্ধব কারখানা আছে, যারা টেকসই পোশাক শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে তাদের ব্যবসাতেও যেমন সমৃদ্ধি আনছে তেমনি পরিবেশের ক্ষতিও হচ্ছে না। একটি টেকসই তৈরি পোশাক খাত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। যেহেতু বাংলাদেশের প্রচুর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ফ্যাশন শোতে অংশ গ্রহণ করে, সেহেতু এই প্রদর্শনীটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রফতানি বৃদ্ধির জন্য বার্লিনের টেক্সটাইল বাজার যাচাই করার একটি ভালো সুযোগ হতে পারে।
 
উল্লেখ্য, নিউনাইট ১৪ জানুয়ারি শুরু হয়ে সফলভাবে শেষ হয় ১৬ জানুয়ারি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর