কঠোর নিরাপত্তায় বন্দি ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের চলাফেরা সীমাবদ্ধ হোটেল থেকে স্টেডিয়াম পর্যন্ত। এর বাইরে কোথাও যাওয়ার অনুমতি নেই। বিশেষ বিমানে পাকিস্তান সফরে যাওয়া বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান থেকে দেশে ফেরার কথা ২৮ জানুয়ারি। এখন ২৭ জানুয়ারি দেশে ফেরার বিমান ধরবেন মাহমুদুল্লাহ-তামিমরা। একঘেয়ে আর বন্দিজীবন থেকে কিছুটা মুক্তি দিতেই একদিন আগে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত টিম ম্যানেজমেন্টের। আগামীকাল সোমবার শেষ টি-টোয়েন্টি খেলেই সোজা বিমানবন্দরে যাবে বাংলাদেশ দল।
বিসিবি পরিচালক আকরাম খান এ প্রসঙ্গে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন,‘ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফরা নিরাপত্তার কড়াকড়িতে হোটেল আর মাঠের খেলার মধ্যেই সময় কাটাচ্ছেন। তাদের একঘেয়ে জীবন থেকে কিছুটা মুক্তি দিতেই আমাদের একদিন আগে দেশে ফেরা। ম্যাচ শেষ করে স্থানীয় সময় রাত ১১টায় লাহোর বিমানবন্দর থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা হয়ে রাত ৩টায় ঢাকা পৌঁছাবে বাংলাদেশ দল।’
বাংলাদেশ দল যে হোটেলে আছে তার আশেপাশে এক কিলোমিটার থেকে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরী করা হয়েছে। হোটেলের প্রতিটি রুমের পাশেই বন্দুক নিয়ে পাহারায় থাকছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। ক্রিকেটাররা যাতায়াত করছেন বুলেটপ্রুফ বাসে করে।