× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাবির অতিথি ভবন ক্রয়ে দুর্নীতিতে জড়িতদের বিচার দাবি

শিক্ষাঙ্গন

রাবি প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) জানুয়ারি ২৬, ২০২০, রবিবার, ৩:৪৬ পূর্বাহ্ন

ঢাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অতিথি ভবন ক্রয়ে দুর্নীতি ও শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিকে অবমাননায় সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ। রবিবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ সিনেট ভবনের সামনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের ব্যানারে তারা এ দাবি জানান।
 
মানববন্ধনে প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের আহ্বায়ক অধ্যাপক এম মজিবুর রহমান বলেন, ঢাকায়  অতিথি ভবন ক্রয়ে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্তে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে। এ তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জমা দেয়া হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ দিন অতিবাহিত হলেও দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে বিষয়টি অমীমাংসিত রয়ে গেছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ঢাকায় অবস্থানকালে বিভিন্ন অসুবিধার পড়েন। কারণ আমরা যে ভবনটি ক্রয় করেছি সেটিও পাচ্ছি না, আবার নতুন করে বাড়ি ভাড়াও নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
এই বিষয়টির সমাধান করে ঢাকায় আমাদের গেস্ট হাউজ বর্ধিত করা খুবই প্রয়োজন।
 
আইন বিভাগের অধ্যাপক হাসিবুল আলম প্রধান বলেন, গত প্রশাসনের আমলে যারা বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন তারা নানা দুর্নীতিতে জড়িত। ঢাকায় গেস্ট হাউজ ক্রয়ে তারা দুর্নীতি করেছেন। গেস্ট হাউজটি ক্রয়ের এতোদিন পরও আমরা সেখানে থাকতে পারি না। শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি যেভাবে উপস্থাপন করা উচিত ছিলো সেভাবে করা হয়নি। সেখানে বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করা হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণেও দুর্নীতি হয়েছে বলে আমাদের কাছে তথ্য আছে। এসব দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিচার করতে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই।
 
পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলেপমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল গনির সঞ্চালনায় মানবন্ধনে আরও বক্তব্য দেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৃজিত সরকার, সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক রবিউল ইসলাম, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন মিশ্র, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তারেক নুর, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুমাইয়া খানম প্রমুখ। কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষক অংশগ্রহণ করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর