× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভোটে হস্তক্ষেপ নয়, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা আছে

প্রথম পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
২৭ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন সরকারের সম্পূর্ণ হস্তক্ষেপবিহীন, নিরপেক্ষ করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা রয়েছে। কয়েকদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী সরকারের সব এজেন্সি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধানদের  এই নির্দেশনা দিয়েছেন। গতকাল দুপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে মটর চালক লীগের সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকায় সুষ্ঠু ভোট হবে কিনা তা নিয়ে বিএনপির সংশয়ের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সেতুমন্ত্রী বলেন, তারা বলছে, সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে সরকারি সংস্থাকে বাধ্য করে ব্যবহার করা হচ্ছে। সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী কয়েকদিন আগে বিদেশে যাওয়ার সময় সরকারের সকল সংস্থার প্রধানদের বলেছেন এই নির্বাচনে আমি কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ, কোনো ধরনের বাড়াবাড়ি চাই না। কোনো এজেন্সি কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ যেন না করে, সে ব্যপারে ক্লিয়ার মেসেজ দিয়েছেন। কাজেই এখানে সংশয়ের  কোনো কারণ নেই। শেখ হাসিনা বলেছেন- নির্বাচনে জনগণ যা চায় তাই হবে।
এতো কাজ করার পরও জনগণ যদি ভোট না দেয়, জবরদস্তি করে জনসমর্থন আদায় করে ক্ষমতায় থাকার  কোনো ইচ্ছা আমার নেই’। প্রধানমন্ত্রীর নির্দশনা অনুযায়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চাইছেন বলে জানান তিনি। আমাদের পার্টিকেও একই মেসেজ দিয়েছেন তিনি। বিএনপির সমালোচনা করে কাদের বলেন, নির্বাচন নিয়ে আপনাদের যত নালিশ, যত অভিযোগ। নির্বাচন আর আন্দোলনে পারেন না, এখন শুধু নালিশ আর নালিশ। আপনাদের এই নালিশের  কোনো বাস্তবতা নেই। আসলে নির্বাচনে তাদের অবস্থা কি হবে সেটা তারা বুঝে গেছে। এই নির্বাচনে বিজয়ের ব্যাপারে তারা যথেষ্ট সন্দিহান। বিজয়ী হতে পারবে না বলেই তারা আজকে বিভিন্ন ধরনের নালিশ করার পথ বেছে নিয়েছে। তারা যতই অপপ্রচারই করুক দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকেই চায়। আওয়ামী লীগকেই চায়। বাকশাল নিয়ে বিএনপি নেতা মওদুদ আহমদের বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই দেশের রাজনীতিতে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সঙ্কটময় মূহূর্তে জাতির পিতা সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে একটা দল করেছিলেন। যার নাম হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ। সংক্ষেপে যাকে বাকশাল বলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কৃষক-শ্রমিক যুক্ত হয়েছে, এটাই অনেকের গাত্রদাহের কারণ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর