× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

১২৬ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় সোনালী ব্যাংকের গোডাউন কিপার কারাগারে

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২৯ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার

 ১২৬ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় সোনালী ব্যাংকের গোডাউন কিপার মো. কামরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল দুপুরে খুলনা মহানগর সিনিয়র বিশেষ আদালতে (দায়রা জজ আদালত) আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মো. কামরুজ্জামান দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি এডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান জানান, ব্যাংকের অনুকূলে মর্টগেজ রাখা গোডাউন থেকে মালামাল অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে সহায়তা করেন কামরুজ্জামান। একইসঙ্গে এ দুর্নীতিতে জড়িত ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। মামলার মূল এজাহারে তার নাম না থাকলেও তদন্তের পর আদালতে দেওয়া দুদকের অভিযোগপত্রে তার নাম বেরিয়ে আসে। এই মামলার প্রধান আসামি মেসার্স সোনালী জুট মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এসএম এমদাদুল হোসেন পলাতক রয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক নেপাল চন্দ্র সাহা, খুলনা করপোরেট শাখার সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক সমীর কুমার দেবনাথ, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার শেখ তৈয়াবুর রহমান ও সহকারী কর্মকর্তা কাজী হাবিবুর রহমান। তারা সবাই কারাগারে। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, আসামিরা তিন দফায় ব্যাংক থেকে ৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬৯ হাজার ১৭৪ টাকা ঋণ নেন। তবে তারা কোন মালামাল না কিনে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেন। এতে সরকারের সুদ-আসলে মোট ১২৬ কোটি ৮২ লাখ ৯৩ হাজার ২৮২ টাকার আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়। এ ঘটনায় ২০১৭ সালে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করে দুদক
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর