× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নারীদের সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত: ডেপুটি স্পীকার

অনলাইন

সংসদ রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) জানুয়ারি ২৮, ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন

নারীদের অমূল্যায়িত সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো.ফজলে রাব্বী মিয়া। তিনি বলেন, ‘অমূল্যায়িত সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি, হ্রাস ও পুনর্বন্টন ব্যতীত নারীর ক্ষমতায়ন বিশেষ করে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন সম্ভব নয়।’

মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে এসকেএস ও একশন এইড বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘গৃহস্থালির সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি ও পুনর্বন্টনে মহান জাতীয় সংসদ এর করণীয়’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ডেপুটি স্পীকার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীবান্ধব রাষ্ট্র চান। তিনি নারীদের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলেই উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট পুরস্কার পান। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ শুধু এশিয়াতে নয় পুরো বিশ্বেই এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। নারীরা যাতে তাদের কাজের স্বীকৃতি পান সে লক্ষ্যে নারী নীতিমালা গ্রহণ করেছেন। একটা সময় ছিলো নারীরা ঘরের বাইরে বের হতো না। বর্তমানে সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায় থেকে শুরু করে সবক্ষেত্রে নারীর জোরালো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়।’

তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনার সাথে সাথে নিজ গৃহস্থালির কাজও করেন। নারীদের কাজের মূল্য হিসেব করা হলে দেখা যাবে তা জিডিপির একটি বড় অংশ।
নারীর প্রতিদিনের কাজটি যখন দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে করানো হয় তখন আমরা বুঝতে পারি তার মূল্য কত। নারীদের গৃহস্থালির সেবামূলক কাজের ভার লাঘব করে অর্থনৈতিক কাজে যুক্ত করা সম্ভব হলে দেশের দারিদ্রের হার দ্রুত কমিয়ে আনা এবং বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীতকরণ ও টেকসই উন্নয়ন সহজ হবে।’

ডেপুটি স্পীকার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে নিবেদিত প্রাণ। দেশের জন্য মঙ্গলকর এমন কোনো বিষয় তার নজর আসলে সে কাজ করানো থেকে কোনোভাবেই তাকে বিরত রাখা যাবেনা। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে শুধু নারীদের তথা দেশের জন্য মঙ্গলকর কাজগুলো প্রধানমন্ত্রীর নজরে নিয়ে আসা।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রয়োজনে আমি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে সরাসরি কথা বলবো। সংসদে এ বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রস্তাবনা আনা যেতে পারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে। যে আইনসমূহে সংশোধন করা প্রয়োজন, তা নির্ধারণ করা গেলে সেগুলো নিয়েও কাজ করা যাবে। এছাড়াও এ ধরণের বৈঠক জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে করা প্রয়োজন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর