× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাবিতে শিক্ষক নিয়োগ /সিন্ডিকেটে পাশের পর বাতিল ঘোষণা হাইকোর্টের

শিক্ষাঙ্গন

রাবি প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) জানুয়ারি ২৯, ২০২০, বুধবার, ৭:২৯ পূর্বাহ্ন

রাজশাহী  বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ক্রপ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগে তিন শিক্ষকের নিয়োগ সিন্ডিকেটে পাশের তিনদিন পর বাতিল ঘোষণা করেছে হাইকোর্ট। বুধবার শুনানি শেষে বিচারক মো. আশরাফুল কামাল ও রাজিক-আল-জলিলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় প্রদান করেন। একইসঙ্গে ২০১৬ সালে দেওয়া বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী দরখাস্তকারীদের মধ্যে থেকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বাদীপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া বলেন, ‘বিভাগটিতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৬ সালে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে বিভাগের প্ল্যানিং কমিটি আবেদনের জন্য বিভিন্ন যোগ্যতা নির্ধারণ করেছিলেন। তবে তখন নিয়োগ হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নতুন করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিভাগের প্ল্যানিং কমিটিকে না জানিয়েই প্রশাসন বিজ্ঞপ্তিতে কিছুটা পরিবর্তন করেছিল। তাই আদালত এই বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ পাওয়া তিন শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল ঘোষণা করেছেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘২০১৬ সালে যেই বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল আদালত সেই বিজ্ঞপ্তিতে যারা দরখাস্ত করেছিলেন আগামী ৩০ দিনের মধ্যে তাদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।’

এদিকে, শুনানি চলাকালীন আদালত বিশ^বিদ্যালয়ের পক্ষের আইনজীবীকে বলেছিলেন এ বিষয়ে রায় ঘোষণার পূর্বে প্রশাসন যেন কোনো কিছু প্রসিড না করে।
তা সত্ত্বেও গত রবিবার (২৬ জাসুয়ারি) সকালে উপাচার্যের বাসভবনে শিক্ষক নিয়োগের ভাইভা বোর্ড শুরু হয়। ওইদিন সন্ধ্যাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯৭তম সিন্ডিকেট সভায় তাদের নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। সভায় তিন সদস্য তাদের নিয়োগে বিরোধিতা করেন। এ ছাড়াও ভাইভা চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন শিক্ষক এই নিয়োগকে ‘অবৈধ’ উল্লেখ করে তা বন্ধের দাবি জানান। নিয়োগপ্রাপ্ত ওই তিন শিক্ষকের নাম শামসুন্নাহার, মুখতার হোসেন ও রেজভী আহমেদ ভুঁইয়া।

জানতে চাইলে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম এ বিষয়ে এখনও কিছু শোনেননি বলে প্রতিবেদককে জানান। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এম এ বারীকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর