× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার আগামী বছরের থিম বাংলাদেশ

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২০, সোমবার, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন

কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার আগামী বছরের থিম কান্ট্রি হিসেবে বাংলাদেশকে মনোনীত করা হয়েছে। বইমেলার শেষ দিন রোববার আয়োজক সংস্থা পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ড-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবর্ষকে সামনে রেখে ২০২০ সালের বইমেলার থিম কান্ট্রি হবে বাংলাদেশ। এর আগে আরও দু’বার বাংলাদেশকে থিম কান্ট্রি হিসেবে বাছাই করা হয়েছিল। বইমেলার এবারের সংস্করণ শেষ হয়েছে রোববার। এবারের বইমেলার বইপ্রেমীদের সমাগমে আয়োজকরা খুশি। প্রতিবারের মতো এবারও বইমেলায় বাংলাদেশ বৃহৎ প্যাভিলিয়ন তৈরি করেছিল। শান্তিনিকেতনের বাংলাদেশ ভবনের আদলে তৈরি হয়েছিল এই প্যাভিলিয়ন। বাংলাদেশের ৪১টি প্রকাশনা সংস্থার কয়েক হাজার বই সেখানে বিক্রির জন্য রাখা হয়েছিল।
মেলার শেষ দিন উদ্যাপিত হয়েছে বাংলাদেশ দিবস। এ উপলক্ষে এদিন বইমেলার এসবিআই মিলনায়তনে আয়োজন করা হয়েছিল বিশেষ সেমিনার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ‘জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধু ও সোনার বাংলার স্বপ্নের বাস্তবায়ন’ শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সভাপতি শামসুজ্জামান খান। আলোচনায় অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশের বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী, ভারতের প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ গৌতম ভদ্র এবং বাংলাদেশের জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক মিনার মনসুর। এদিনের অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। তিনি বলেছেন, পঁচাত্তরে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ও ষড়যন্ত্রকারীরা চেয়েছিল বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলতে। কিন্তু পারেনি। কারণ, বঙ্গবন্ধু আজ আর কোনো ব্যক্তি নন, তিনি একটি আদর্শ ও স্বপ্নের নাম ; যাঁকে কোনো দিন হত্যা করা যায় না। স্বাগত ভাষণ দিয়েছেন কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার তৌফিক হাসান। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অগ্নি নির্বাপণ, জরুরি পরিষেবা এবং বন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সুজিত বসু, বাংলাদেশের সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, বাংলাদেশের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশনা ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন এবং পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ড এর সভাপতি ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায়। সেমিনার শেষে অনুষ্ঠিত  হয়েছে বাংলাদেশের শিল্পীদের পরিবেশিত একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর