শুধু পাপল সহিত না. এমনি পাপুল সহিত দুই/এক হাজার কুয়েতে আছে , । আমি কুয়েতে থাকি মোটে না হলেও দুই/এক শোত দালারের নাম দিতে পারিব । কেহ সরা সরি ভিসর সাথে জড়িত , কেহ Companeer Maneger এর হিসাবে কাছ করে কিনতু প্রধানত ভিসার ব্যবসার সাথে জড়িত,সবাই ে ধরা হোক শুধু পাুল সহিত কেন ?
যত বলা হয়েছে তত নয়, এর থেকে বেশী অপরাধ করছে কুয়েতি কোম্পানি গুলো, শহিদুল ইসলাম বহু বাংলাদেশীর উপকার করেছেন।
আমি কুয়েত থেকে বলছি এ একটা কুকুর আমি ওর কোম্পানিতে কাজ করি,,, বেতন দেয় কিন্তু অনেক কম শুধু কি তাই আকামা করার জন্য টাকা দিতে হয় হিসাব নাই ইত্যাদি ভালো করে খোঁজ খবর নেন অনেক কিছু বের হয়ে আসবে
বাংলাদেশে এমনিতেই অর্থনৈতিক অবস্থা খুবি খারাপ, র‍্যামিট্যান্সই একমাত্র ভরসা, এই দেশদ্রোহিদের কারণে এখন এই রেমিট্যান্সের উপর ও মারত্তক প্রভাব পড়বে, আরবরা ভিসা বন্ধ করবে, বাংলাদেশীদের বয়কট করবে, বাংলাদেশিদের উপর নির্যাতন করবে অলরেডি শুরু হয়ে গেছে, কুয়েতিরা এখন রাস্তা ঘাটে দেখলেই বাংগালি হারামি আলি বাবা বলে ডাকে, এই গুটি কিছু কুলাঙ্গারের জন্য এক কোটি প্রবাসীদের মারাত্তক ক্ষতি হচ্ছে, পুরা দেশের অঅর্থনৈতিকের উপর প্রভাব পড়ছে, অথচ এব্যাপারে দেশের কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই, শুধু বছর শেষে অর্থমন্ত্রী প্রবাস কল্যাণ মন্ত্রী মহোদয়ের গলা ফাটিয়ে বলবে অতীতের চেয়ে এবার আমাদের রেমিট্যান্স রেকর্ড ব্রেক করেছে ব্লা ব্লা ব্লা, তারা অল্পতেই খুশি, এটা কখনো ভাবে না যে, এই কুলাঙ্গার হুন্ডি, স্বর্ণ চোরা চালান ও মানব পাচারকারিদের জন্য রেমিট্যান্সের যে ক্ষতি হচ্ছে এই সব কুলাঙ্গারদের শক্ত হাতে ধমন করলে রেমিট্যান্স দিগুন বেড়ে যাবে, বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পাবে, কিন্তু না, সরকার প্রশাসন এই কুলাঙ্গারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে উলটা তাদের পক্ষে ছাপাই গায়, তাদের কে ভিআইপি অতিথি হিসেবে নিজেদের বাসায় দাওয়াত দিয়ে খাওয়ায়, সরকারী কোন প্রোগ্রামে তাদের জন্য সংরক্ষিত আসন পড়ে থাকে, তাদের জুতা সেফ জোনে রাখার জন্য প্রশাসনের ককর্মচারী স্ট্যান্ডবাই দাঁড়িয়ে থাকে, তাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে কোন ভূক্তভোগি বা কমিউনিটির কেও দূতাবাসে অভিযোগ করলে উলটা মিথ্যা মামলা দিয়ে যেমন ড্রাগস, নারি কেলেংকারী ও শ্রমিক উস্কানোর মত অভিযোগে জেল খাটিয়ে দেশে পাঠিয়ে দিবে... এখনি সময়, প্রবাসীদের উচিত, সবাই একত্রিত হয়ে সরকারের কাছে দাবি জানানোর রাস্তা নেমে আসা, যতক্ষন পর্যন্ত না সরকার এই কুলাঙ্গারদের জেলে ঢুকাবে ততক্ষন পর্যন্ত রাস্তায় থাকব, প্রয়োজনে দেশে টাকা পাঠানো আপাতত বন্ধ রাখব, তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি এই ক্রিমিনালরা পালিয়ে দেশে যাওয়ার পর সরকার এবং দুদক যেন এদের বিরুদ্ধে মামলা করে শাস্তির আওতায় আনে, এতে অন্যরা শিক্ষা পাবে, এর ফলে ভবিষ্যতে অপরাধীরা বিদেশে কোন রকম অপরাধ করার আগে হাজার বার চিন্তা করবে যে, দেশে পালিয়ে গিয়েও রক্ষা নাই, আর এই শয়তানগুলোকে দূতাবাসের কর্মকর্তা ও ককর্মচারী যারাই সরকারী সহযোগিতা করে, তদন্ত করে তাদের কে ও শাস্তির আওতায় আনতে পারলে রেমিট্যান্সে ধস নামা থেকে রক্ষা করা যাবে... দেশ বাঁচাতে হলে রেমিট্যান্স বাঁচাতে হবে, #Save #Remittance #Save #Bangladesh আমাদের স্লোগান "দেশ বাঁচাও রেমিট্যান্স বাঁচাও"
ইনি কিভাবে এমপি হলেন ,তা তো দেশের মানুষ ভালো জানেন ,তার সহধর্মিনী কি ভাবে স্বতন্ত্র এমপি হলেন তও জানেন ।আপনারা কি আসলে তার এবং তার সহধর্মিনীর অতীত ইতিহাস জানেন।না জানলে একটু জেনে নিন ।পাপ বাপকে যে ছাড়েনা এতো সামান্য একটু নমুনা আল্লাহ দেখালেন ।তার হাতে ক পরিমান কুয়েত প্রবাসী শ্র্রমিক নিঃশেষ হয়েছেন ,কতজনের রিজিক তিনি কেড়ে নিয়েছেন তা বলে শেষ করা যাবেনা ---এটাই বাস্তব ।দূতাবাসের দুর্নীতিবাজ বরপুত্রদের ছত্র ছায়ায় তিনি দুর্নীতির চূড়ায়।কাজের যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত ,কাউন্সিলর সহ অনেকেরই আত্মীয়স্বজনকে তার ক্লিনিং কোম্পানিতে চাহিদার চেয়েও বেশি বেতনে চাকরি দিয়ে দূতাবাসকে তিনি তার হাতের তালুতে কব্জা করে ফেলেন ।সম্প্রতি একচেটিয়া ভিসা রাজ্যে দখল নীতি ও বেক্তি স্বার্থ উদ্ধারে কয়েকজনকে দূতাবাসের সহযোগিতায় কালোতালিকা ভুক্ত করে গ্রেফতার করিয়ে দেশে পাঠিয়ে দেয়।শেষ অব্দি তিনি নিজেই ওই ফাঁদে আটক পড়েন ।স্থানীয় অনেক ক্লিনিং কোম্পানির কুয়েতি মালিকদের সাথে তিনি দ্বন্দে জড়িয়ে পড়েন ।দয়া করে তার ও স্ত্রীরির শিক্ষাগত যোগ্যতা তা প্রকাশ করতে বলেন ।একসময় দুজনেই কুয়েতের ক্লিনিক কোম্পানিতে ক্লিনার হিসেবে জব করতেন ।সেখান থেকে দুজন দুজনকে বিয়ে করে নেন ।বর্তমান যেই কোম্পানিতে রয়েছেন এটি তার নিজের কোম্পানি নয় ---জাস্ট তিনি সিইও হিসেবে ,,,এক প্রকার "কু"করে তিনি এই কোম্পানিতে ডুকেন।নানা প্রতারণা করেই তার স্পন্সরকে কব্জা করে আজ এই অবস্থায় ।শ্রমিকদের মাথার ঘাম পায়ে পেলার অর্থ দিয়ে তিনি কোটি পতি --শ্রমিকরা এখনো নেয্য বেতন পাচ্ছে না ।যদি দুদক ও সরকার দিয়ে নিরেপক্ষ তদন্ত করা হয় তাহলে পর্দা ফাঁস হয়ে যাবে ---আর কিছু বলার নাই -তার সকল অন্যায়ের বিচার হউক এটাই কামনা ।।।।
এই লোক এবং তার পা চাটা এক কুত্তার জন্য অামার ৮/৯ লক্ষ টাকা গচ্ছা গেছে। মিথ্যে প্রলোভন দেখিয়ে কুয়েত নিয়ে অামার সব শেষ করে দিছে। অাল্লাহর গজব শুরু হইছে।
এই ধরনের মানুষের শাস্তি রাজাকারের মত দেওয়া উচিত
সরকার দেশ ও জাতির এমনকি সরকারের মান সম্মান রক্ষার্থে কি পদক্ষেপ নেয় তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
এই কামতো বাংলাদেশের অনেকেই করে। ঠিক এভাবেই। ইনাকে নিয়ে এতো আলোচনা কেন?
এত মানবধরদি লোক কুয়েত থেকে দেশে এসে কত মানুসেরই না উপকার করতেছে কত মানুস কেই না সাহায্য সহযোগিতা করতেছে তার নামে এমন একটা খবর শুনব কখন ভাবতে পারিনাই
পাপলু এম.পি' স্ত্রী কুমিল্লা সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্য
Kill him, because he is traitor.
মত প্রকাশের তীব্র ইচ্ছা হচ্ছে কিন্তু করলাম না।
এই ধরনের মানুষের জন্য কুয়েত প্রবাসিদের জিবন জাপন কত যে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে তা বলে বোঝানো যাবে না।এদের আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া উচিত, মুখোশধারী বাটপার লক্ষীপুর ২ অাসনের এমপি শহিদ ইসলাম পাপুল,আবার ভাবতে কষ্ট হয়।কোন একদিন সেও লেবার ছিলো।কিন্তু জানোয়ার এর বাচ্চা লেবার হয়েও লেবার এর কষ্ট বুঝলো না
সিয়াম ভুইয়া
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৯:৪৭আমি কুয়েত মারাফি কম্পানিতে আসছি আর এই কম্পানির এম ডি ছিলেন শহিদুল ইসলাম পাপলু,, আমি ড্রাইভার ভিসায় আসছি কুয়েত ৭৫২০০০ হাজার টাকা খরচ করে কুয়েতের ২৮০০ দিনার এখন আমার সেলারি দেয় ৬০ দিনার দেওয়ার কথা ছিলো ১৫০ দিনার,,