× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘এখনো একই চরিত্রে দুবার অভিনয় করিনি’

বিনোদন

এন আই বুলবুল
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, রবিবার

বর্তমানে এক ডজন ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছেন নাদিয়া আহমেদ। অভিনয়-ক্যারিয়ার ও সমসাময়িক নানা প্রসঙ্গে এই অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন এন আই বুলবুল

ভালোবাসা দিবস কিভাবে কাটলো?
ভালোবাসা দিবসের জন্য দুই দিনের ছুটি নিয়েছি। নাঈমসহ পরিবারের সবাইকে নিয়ে শ্রীমঙ্গল এসেছি। এমন একটি দিনে পরিবারের সবার সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করেছি। আগামীকাল আবার ঢাকায় ফিরবো।
আপনার এবং নাঈমের এই সময়ের ভালোবাসার কথা জানতে চাই।
বিশ্বাস, আস্থা, নির্ভরশীলতা এগুলো ভালোবাসার উপাদান। বিশ্বাস ও আস্থা না থাকলে ভালোবাসা ক্রমে ক্রমে রঙ হারায়। আমাদের দুজনের ভালোবাসা অটুট।
সবার দোয়ায় সুন্দরভাবে সংসার করছি। একে অন্যের সব কিছু শেয়ার করছি। এভাবেই আগামী দিনগুলো ভালোবাসাতেই ডুবে থাকতে চাই।

আপনার বর্তমান ব্যস্ততা নিয়ে বলুন।
লিটু করিমের ‘মন দরজা’, কায়সার আহমেদের ‘বকুলপুর’, সাইদুর রহমান রাসেলের ‘ছায়াহীন মায়াহীন, আদিবাসী মিজানের ‘নানা ভাই’, ইমরান হাওলাদারের ‘লাগ ভেলকি লাগ’, এস এম শাহিনের ‘একটি গ্রাম একটি শহর’, ডিকে আকাশের ‘ক্যাট হাউজ’, জাবির রাসেলের ‘বিড়ম্বনা’, তুষার খানের ‘বহে সমান্তরাল’, ফজলুর রহমানের ‘উল্টো পথে উল্টো রথে’, অঞ্জন আইচের ‘অর্ধেক সত্য’ ও জুয়েল শরীফের ‘বড় বাড়ি’ শিরোনামের ধারাবাহিকগুলোতে নিয়মিত কাজ করছি। পাশাপাশি একক নাটকেও কাজ করা হচ্ছে।

ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে আপনার অভিনীত নাটকের সংখ্যা বেশি। কাজের মান ঠিক রাখা কি সম্ভব হয়?
আমাদের এখানে বিশেষ দিবসের বাইরে টিভি চ্যানেলের জন্য একক নাটক খুব বেশি নির্মাণ হয় না। ফলে ধারাবাহিকের বিকল্প নেই। এছাড়া আমি পেশাদার অভিনেত্রী। সুতরাং আমাকে সারা বছর অভিনয় করতে হয়। তবে ধারাবাহিকের সংখ্যা একটু বেশি হলেও মানের ব্যাপারে আপোষ করি না। যারা আমার অভিনীত নাটক দেখেন তারা হয়তো বলতে পারবেন প্রতিটি নাটকে বৈচিত্র থাকে।

এ সময়ে অনেক অভিনেত্রী ধারাবাহিক নাটকে আগ্রহী নন। এর কারণ কি বলে মনে করেন?
কে কেন ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করে না সেটা আমি জানি না। কিন্তু একটা বিষয় পরিস্কার, ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করার জন্য সব সময় নিজেকে ফিট রাখতে হয়। একটি ধারাবাহিকে একজন শিল্পীকে দু’রকম ভাবে দর্শক নেবে না। একক নাটক দু’দিনে শুটিং শেষ হয়ে যায়। সেখানে এত কিছু ভাবতে হয় না। আমাদের পাশের দেশের চ্যানেলগুলোর দিকে তাকলে বোঝা যায় সিরিয়ালের প্রতি তারা কতটা জোর দেয়। আমিও মনে করি আমাদের ধারাহিক নাটকের প্রতি আরো যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।

দীর্ঘ সময় অভিনয়ে টিকে থাকার রহস্য কি?
একজন শিল্পীকে তার ভালো কাজের মধ্য দিয়ে দর্শকের কাছে গ্রহণযোগ্যতা ধরে রাখতে হয়। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে কাজ করছি। এখনো একই চরিত্রে দুবার অভিনয় করিনি।

টিভি নাটকের বাইরে নাচেও দর্শকের কাছে আপনি বেশ জনপ্রিয়। নাচ নিয়ে আপনার মন্তব্য কি?
আমাদের দেশে নাচের শিল্পীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু টিভি চ্যানেলগুলো নাচের শিল্পীদের সঠিক মূল্যায়ন করছে না। প্রায়শই চ্যানেলের প্রযোজকদের কাছে শুনতে হয় নাচের অনুষ্ঠানের জন্য বাজেট নেই। অথচ টেলিভিশনের বিনোদনমূলক বেশিরভাগ অনুষ্ঠানই শুরু হয় নাচ দিয়ে। আবার শেষও হয় নাচের মধ্য দিয়ে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর