× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সেতুর অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকোতে পারাপার

বাংলারজমিন

মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার

যশোরের মণিরামপুরে বছরের পর বছর একটি সেতুর অভাবে ঝুঁকি নিয়ে মুক্তেশ্বরী নদীর উপর তৈরি বাঁশের সাঁকো পার হচ্ছেন ৫ গ্রামের মানুষ। নির্বাচন আসলে প্রার্থীদের আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ থাকে সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি- অভিযোগ গ্রামবাসীর। গ্রামের চাকরিজীবী, স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বাধ্য হয়ে নদীর বেড়িবাঁধের উপর দিয়ে পায়ে হাঁটা পথে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে মণিরামপুর উপজেলা সদরে আসতে হয়। বর্ষা মৌসুমে বেড়িবাঁধ কর্দমাক্ত হওয়ায় মোটরসাইকেল, ভ্যান, বাইসাইকেল চালানো তো দূরের কথা পায়ে হেঁটে চলাচল করতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। সরজমিন গেলে দেখা যায়, উপজেলার ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের নাউলী, গাবুখালি, প্রতাপকাটি, সুবলকাটি, কাটাখালি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ বছরের পর বছর সেতুর অভাবে ভোগান্তিতে রয়েছে। এ সময় নাউলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী লিংকন বিশ্বাস বলেন, এভাবে প্রতিদিন তারা ভয়ে ভয়ে সাঁকো পার হয়ে স্কুলে আসে। নাউলী গ্রামের কৃষক প্রদীপ মল্লিক বলেন, ‘ক্ষেতের ফসল হাট-বাজারে বিক্রি করতি গেলি  মেলা (কয়েক কিলোমিটার) ঘুরে যাতি হয়।
এতি কইরে তাগের ভাড়া বাবদ ব্যয় বাইড়ে যায়’। স্থানীয় ইউপি সদস্য গৌর চন্দ্র দে বলেন, সেতু নির্মাণের জন্য ২০১৭ সাল থেকে মাপামাপি হচ্ছে। এখনো দৃশ্যত কিছুই হয়নি। উপজেলা প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যে ব্রিজ নির্মাণে প্রকল্প প্রস্তাবনাকারে এলজিইডি সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর