× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ঝিয়ারীকে ধর্ষণের অভিযোগে তালই জেলে

বাংলারজমিন

মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার

খাপুড়া গ্রামে ঝিয়ারীকে ধর্ষণের অভিযোগে তালই জাহাঙ্গীর আলমকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ। গ্রামবাসী ও মামলার সূত্রে জানা যায়, কুমিল্লা জেলা মুরাদনগর উপজেলা ৮নং চাপিতলা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের খাপুড়া গ্রামের মৃত আবদুল বারেক মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৫০)-এর মেয়ে শরিফা আক্তারকে বিবাহ দেন একই গ্রামে একই বাড়ির মৃত শহিদ মিয়ার ছেলে বাবুল মিয়ার কাছে। অপরদিকে জাহাঙ্গীর আলম বিবাহ করেন, নিশাতের ফুফু মৃত শহিদ মিয়ার বোন শাহিদাকে। ধর্ষিতা নিশাত বার বার অভিযোগ করেন ফুফু শাহিদার কাছে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম আমাকে ধর্ষণ করে। ফুফু স্বামী বিচার না করায় নিশাত জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি ধর্ষণের অভিযোগ দাখিল করেন। বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ লিখিত অভিযোগ পেয়ে পলাতক জাহাঙ্গীর আলমকে ঢাকা বংশাল থানা ছুরিটোলার এক বাসা থেকে গত শনিবার মধ্যরাতে পুলিশ গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি’র সদস্য মো. সোহেল মিয়া জানান, জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে খাপুড়া গ্রামে ৩টি বিয়ে, রগুরামপুর গ্রামে ১টি ও দেবিদ্ধার থানা খায়ের মহেশপুর গ্রামে ১টি বিয়েসহ মোট ৫টি বিয়ে করার অভিযোগ রয়েছে। বাঙ্গরা বাজার থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুল হাওলাদার জানান, খাপুড়া গ্রামের শহিদ মিয়ার মেয়ে নিশাত আক্তার বাদী হয়ে একই গ্রামের মৃত আবদুল বারেক মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৫০) বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ পেয়ে জাহাঙ্গীর আলমকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিশাতকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর