× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চাঁদপুরে ডাকাতি মামলায় ১ জনের মৃত্যুদণ্ড

বাংলারজমিন

চাঁদপুর প্রতিনিধি
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার

চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার খেড়িহরে ডাকাতির মামলায় মজিবুর রহমান বেপারীকে মৃত্যুদ- ও মো. আবুল কাশেম, আনোয়ার হোসেন, মাহবুবুর রহমান ও কামালকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ১০ হাজার টাকা অর্থদ- দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে আবুল কাশেমকে পৃথক ধারায় ১০ বছরের সশ্রম কারাদ- ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তার উভয় দন্ড একই সময়ে কার্যকর হবে। গতকাল দুপুর ১টায় চাঁদপুরের জেলা ও দায়রা জজ মো. জুলফিকার আলী খাঁন এই রায় দেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৬ জানুয়ারি রাত আনুমানিক দেড়টায় উপজেলার খেড়িহর গ্রামের মো. ফারুক এর বসতঘরে অধিকাংশ মুখশধারী একদল ডাকাত অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতি করতে আসে। ওই সময় ঘরে থাকা লোকজন টেরপেয়ে ডাক চিৎকার করলে চাচাতো ভাই তাজুল ইসলাম এগিয়ে আসে। তখন উপস্থিত ডাকাতরা তাজুলকে ইটপাটকেল মারে এবং গুলি করে হত্যার হুমকি দেয়।
ঠিক ওই মুহুর্তে তাজুলের পিতা বুদরুছ ঘরের দরজা খুলে বের হলে ডাকাতরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এই সময় ডাকাতরা ফারুকের ঘরে প্রবেশ করে তার স্ত্রী ঝর্ণা বেগমে অস্ত্র ঠেকিয়ে স্বর্নালংকার ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায়। এই ঘটনায় তাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ওইদিনই শাহরাস্তি থানায় মামলা দায়ের করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহরাস্তি থানার তৎকালীন সময়ের পুলিশ পরিদর্শক মো. নুরুল আফসার ভূঁইয়া তদন্ত শেষে উল্লেখিত আসামিদের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ায় ২০০৭ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।
সরকার পক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. আমান উল্যাহ বলেন, মামলায় প্রথমে ৬জন আসামি থাকলেও আবুল খায়ের নামে একজনকে অব্যাহতি দেয়া হয়। পরববর্তীতে মামলাটি দীর্ঘ প্রায় ১৪ বছর চলমান অবস্থায় ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আসামিদের উপস্থিতিতে আদালত এই রায় দেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর