× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দিল্লি পরিস্থিতি / আমাদের সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পাতা

তামান্না মোমিন খান
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার  ব্রিগেডিয়ার  জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, নাগরিক আইন নিয়ে দিল্লিতে যে পরিস্থিতি হয়েছে এটাকে দাঙ্গা বলা যায়। বলা হচ্ছে, বিজেপির কোন এক নেতার ঘৃণামূলক বক্তব্য থেকে এ দাঙ্গার শুরু। এখন এটা চরমে পৌঁছে গেছে। যে কারণে অনেকে দাবি করছে সেনাবাহিনী মোতায়েনের। তিনি বলেন, এটা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় হলেও আশপাশের দেশগুলোতে এক ধরনের প্রভাব পড়ার সম্ভবনা রয়েছে। আমাদের দেশেও নিরাপত্তা এবং পর্যবেক্ষণ বাড়াতে হবে। বাংলাদেশে এপর্যন্ত এধরনের আলামত আমরা দেখিনি। তবে অনেকরকম ইলিমেন্ট বাংলাদেশেও আছে।


যারা অনেক কিছু উস্কাতেও পারে। সেদিক থেকে সরকারি সব সংস্থাগুলোকে খুব সর্তক থাকতে হবে। স্পর্শকাতর  এলাকাগুলোর দিকে নজর রাখতে হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্পের সফর এ ঘটনায়  কোন প্রভাব ফেলেছে কিনা এটা বলা মুশকিল। তবে ভারত সফরকালে ট্রাম্প এ বিষয়ে কোন কথাই বলেননি। তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তিনি বলেছেন, এটা ভারতের অভ্যন্তরীন বিষয়। ট্রাম্পের উদ্দেশ্য হলো ভারেতে অস্ত্র বেচা এবং বানিজ্যের ব্যাপারটা। আর ট্রাম্পের নিজেরই তো অভিবাসী বিরোধী বিষয়টি রয়েছে। সুতরাং তার পক্ষ থেকে বেশি কিছু আশা করার নেই। এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নাগরিক আইনের আমি কোন সমাধান দেখিনা। এখন ভারতে যে সরকার আছে এটা তাদের এজেন্ডা। তারা এখন না হলেও পরিস্থিতির পরিবর্তন হলে আবার এটা নিয়ে মাঠে নামবে। এ পর্যন্ত তাদের যে মনোভাব তাতে মনে হয় তারা এটা করেই ছাড়বে। দাঙ্গা আরো ছড়াতে পারে। কিভাবে সামলাবে এটা তাদের ব্যাপার। অন্য জায়গায় বা আমাদের মত জায়গায় এটা যেন না ছড়ায় সেদিকে সর্তক থাকতে হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর