× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

খুলনায় পাট ব্যবসায়ী ও ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দুদকের

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার

সোনালী ব্যাংক লি. স্যার ইকবাল রোড শাখার ৪ কোটি ৬ লাখ ১৩৫ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) একজন ব্যবসায়ী ও ব্যাংকের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, ১০৯ সহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দুদকের সহকারী পরিচালক মোহা. মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বুধবার এ মামলাটি দায়ের করেছেন (নং-১০/২০২০)। মামলার আসামিরা হলেন-দৌলতপুরের ৩৪১/৬, খান এ সবুর রোডের মেসার্স সৌরভ ট্রেডার্সের মালিক মিতা ভট্টাচার্য্য ওরফে মিতা বাগচী (৫৩)। তিনি মহেশ্বরপাশা ৫৪/৩ সাহেবপাড়ার বাসিন্দা পাট ব্যবসায়ী সুজিত কুমার ভট্টাচার্য্য ওরফে লক্ষ্মণ ভট্টাচার্য্যের স্ত্রী। অপর আসামি হলেন-সোনালী ব্যাংক লি. স্যার ইকবাল রোড শাখার এসিসট্যান্ট অফিসার, বয়রা ১১নং রোডের বাসিন্দা মো. নুরুল আমিন। তিনি ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার সুজাবাদ এলাকার আবদুল আজিজ হাওলাদারের ছেলে।
 
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণী থেকে জানা গেছে, ২০১৪-১৫ সালে পাট মওসুমে মেসার্স সৌরভ ট্রেডার্সের মালিক মিতা ভট্টাচার্য্য ওরফে মিতা বাগচী পাট ক্রয়ের জন্য সোনালী ব্যাংক লি. স্যার ইকবাল রোড শাখা থেকে ৪ কোটি টাকা ঋণ নেয়। ২০১৭ সালের ১৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত সুদ আসলে ৫ কোটি ২৮ লাখ ২৯ হাজার ১৩৭ টাকা হয়। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ঋণ সমন্বয়ের জন্য ঋণের বিপরীতে এফডিআর ভাঙিয়ে ১ কোটি ২২ লাখ ২৯ হাজার টাকা সিসি হাইপোথিকেশন জমা দেয়।
বর্তমানে সুদাসলে ঋণের পরিমাণ ৪ কোটি ৬ লাখ ১৩৫ টাকা। মামলায় আরো উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানটির গুদামে থাকা পাটপণ্য সোনালী ব্যাংক লি.’র এসিসট্যান্ট অফিসার (গোডাউন কিপার) মো. নুরুল আমিন অপর আসামি মেসার্স সৌরভ ট্রেডার্সের মালিক মিতা ভট্টাচার্য্য ওরফে মিতা বাগচীকে আত্মসাতের কাজে সহায়তা করেছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর