× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ

অনলাইন

মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২০, শুক্রবার, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করায় খাল ক্রমশই ছোট হয়ে আসছে। ফলে একসময় পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। উপজেলার কাকড়াবুনিয়া এলাকার মেলকার বাড়ির  পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কাকড়াবুনিয়া খালটি। খালটির বড় একটা অংশ দখল করে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করছে উপজেলার পশ্চিম কাকড়াবুনিয়া গ্রামের মৃত এলেম উদ্দিন মেলকারের ছেলে মোঃ খলিল মেলকার। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই স্থায়ীভাবে কলম গেঁথে পাকা স্থাপনা নির্মাণের কাজ পুরোদমে চালিয়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রায়ই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। যেন দেখার কেউ নেই।

 এভাবে খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে থাকলে খাল ছোট হয়ে পড়বে।
সামান্য বৃষ্টি হলেই খালের পানি লোকালয় ঢুকবে বলে আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। তাই খাল রক্ষার্থে অবৈধ স্থায়ী পাকা স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানান তারা। এছাড়াও একইভাবে উপজেলার গাবুয়া বাজার, ভয়াং বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় খাল দখল করে ভবন নির্মান চলছে। এ ব্যাপারে মোঃ খলিল মেলকারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, স্থাপনা নির্মাণের জন্য কোনো অনুমতি নেয়া হয়নি। খালের মধ্যে আমাদের নিজেদের জমি রয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসে কাজ বন্ধের নির্দেশ প্রদান করে। উপজেলা সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ও উপজেলা  নির্বাহী কর্মকর্তা  মো. সরোয়ার  হোসেন বলেন, সরেজমিনে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। উপজেলা সার্ভেয়ারকে উক্ত জমি পরিমাপ করে খালের ভিতরে যদি স্থাপনা নির্মান করা হয় তা ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর