করোনা আপডেট
করোনায় মারা গেলেন রিয়ালের সাবেক প্রেসিডেন্ট
অনলাইন ডেস্ক
২০২০-০৩-২২
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক প্রেসিডেন্ট লরেঞ্জো সাঞ্জ। শনিবার টুইটারে এ খবর নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে ফার্নান্দো সাঞ্জ।
করোনার উপসর্গ নিয়ে গত মঙ্গলবার মাদ্রিদের ফুন্দাসিওন হিমেনেজ দিয়াজ হাসপাতালে ভর্তি হন। করোনা ধরা পড়ে তার শরীরে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আইসিইউতে নেয়া হয় ৭৬ বছর বয়সী লরেঞ্জোকে। শেষ পর্যন্ত জীবনযুদ্ধে টিকতে পারলেন না।
বাবার এভাবে চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না ছেলে ফার্নান্দো, ‘আমার বাবা কিছুক্ষণ আগে মারা গেছেন। এভাবে তার চলে যাওয়া প্রাপ্য ছিল না। এমন দয়ালু, সাহসী আর কঠোর পরিশ্রমী মানুষ আমি কমই দেখেছি, তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। নিজের পরিবার ও রিয়াল মাদ্রিদ ছিল ভালোবাসা। তার গর্বিত মুহূর্তগুলো আমার মা ও ভাই-বোনরা উপভোগ করেছে। শান্তিতে ঘুমাও।’
১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত রিয়ালের প্রেসিডেন্ট ছিলেন লরেঞ্জো। এই সময়ে দুটি চ্যাম্পিয়ন লিগ জেতে স্প্যানিশ ক্লাব। ৩২ বছরের খরা কাটিয়ে ১৯৯৮ সালে সপ্তম ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল তারা। আর অষ্টমটি আসে ২০০০ সালে। ১৯৯৭ সালে লা লিগা ট্রফিটাও ছুঁয়ে দেখেন লরেঞ্জো।
লরেঞ্জোর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তারা বলেছে, ‘তার স্ত্রী মারি লুজ, সন্তান লরেঞ্জো, ফ্রান্সিস্কো, ফার্নান্দো, মারিয়া লুজ ও ডায়ানা এবং তার পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
লরেঞ্জোর পাঁচ সন্তানের একজন ফার্নান্দো ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত রিয়ালের ডিফেন্ডার ছিলেন। এখন তিনি লা লিগার অ্যাম্বাসেডর।
করোনার উপসর্গ নিয়ে গত মঙ্গলবার মাদ্রিদের ফুন্দাসিওন হিমেনেজ দিয়াজ হাসপাতালে ভর্তি হন। করোনা ধরা পড়ে তার শরীরে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আইসিইউতে নেয়া হয় ৭৬ বছর বয়সী লরেঞ্জোকে। শেষ পর্যন্ত জীবনযুদ্ধে টিকতে পারলেন না।
বাবার এভাবে চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না ছেলে ফার্নান্দো, ‘আমার বাবা কিছুক্ষণ আগে মারা গেছেন। এভাবে তার চলে যাওয়া প্রাপ্য ছিল না। এমন দয়ালু, সাহসী আর কঠোর পরিশ্রমী মানুষ আমি কমই দেখেছি, তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। নিজের পরিবার ও রিয়াল মাদ্রিদ ছিল ভালোবাসা। তার গর্বিত মুহূর্তগুলো আমার মা ও ভাই-বোনরা উপভোগ করেছে। শান্তিতে ঘুমাও।’
১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত রিয়ালের প্রেসিডেন্ট ছিলেন লরেঞ্জো। এই সময়ে দুটি চ্যাম্পিয়ন লিগ জেতে স্প্যানিশ ক্লাব। ৩২ বছরের খরা কাটিয়ে ১৯৯৮ সালে সপ্তম ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল তারা। আর অষ্টমটি আসে ২০০০ সালে। ১৯৯৭ সালে লা লিগা ট্রফিটাও ছুঁয়ে দেখেন লরেঞ্জো।
লরেঞ্জোর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তারা বলেছে, ‘তার স্ত্রী মারি লুজ, সন্তান লরেঞ্জো, ফ্রান্সিস্কো, ফার্নান্দো, মারিয়া লুজ ও ডায়ানা এবং তার পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
লরেঞ্জোর পাঁচ সন্তানের একজন ফার্নান্দো ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত রিয়ালের ডিফেন্ডার ছিলেন। এখন তিনি লা লিগার অ্যাম্বাসেডর।