করোনা আপডেট
করোনা আতঙ্ক: শ্রীমঙ্গলে শতাধিক বিদেশ ফেরত ব্যক্তির হদিস নেই
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি
২০২০-০৩-২৪
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার হোম কোয়ারেন্টিনে না থাকা বিদেশ ফেরতদের খোঁজে মাঠে নেমেছে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও স্বাস্থ্য বিভাগ। সরকারি তালিকায় হিসাব অনুযায়ী শতাধিকের বেশি বিদেশ ফেরতের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এতে এ উপজেলায় আরো করোনা ঝুঁকি বাড়ছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডা. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, সোমবার থেকে এ পর্যন্ত উপজেলায় মোট ১০৬ জন প্রবাসী হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন। এর মধ্যে ১২ জন ১৪ দিন অতিবাহিত করে শঙ্কামুক্ত হয়েছেন। তিনি জানান, প্রতিদিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা প্রবাসীদের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেয়া, নতুন কেউ এলে তাকে খুঁজে বের করে কোয়ারেন্টিনে রাখা এবং স্বাস্থ্য কমল্পেক্সে রোগীদের সেবা দেয়া এক সঙ্গে সবগুলো কাজ করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বিদেশ ফেরত তালিকাভুক্ত অনেককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের খোঁজে স্বাস্থ্যকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন। করোনারোধে একটি তালিকা নিয়ে আমরা যৌথভাবে কাজ করছি। কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীরা তদারকি করছেন। তাছাড়া যেসব স্বাস্থ্যকর্মী করোনারোধে মাঠে কাজ করছেন তারাও ঝুঁকিমুক্ত নন বলে জানান তিনি।
জানা যায়, চলতি মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত এ উপজেলা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০১ জন এসেছেন। তবে গত পাঁচদিনে নতুন করে আরও কতজন দেশের বাইরে থেকে এই উপজেলায় এসেছেন তার কোন তথ্য এখনো তাদের হাতে আসেনি। এদের মধ্যে রয়েছেন প্রবাসী, বিদেশী নাগরিক ও বিদেশ ফেরত বাংলাদেশিরা। আর হোম কোয়ারেন্টিনের বাইরে থাকাদের খোঁজে মাঠে নেমেছে পুলিশ প্রশাসন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ করছেন স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারাও।
এদিকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ না মানায় গত তিন দিনে ১১ জন প্রবাসীকে বিভিন্ন অংকের টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুর রহমান মামুন।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি মো.আব্দুছ ছালেক বলেন, তালিকানুয়ায়ী প্রবাসীদের খোঁজে আমরা হোম কোয়ারেন্টিনে রাখছি। এই ভাইরাস রোধে প্রতিদিন সচেতনতামূলক প্রচারণা ও মাইকিং চলছে। তবু আমাদের অনুরোধ, নিজের এবং দেশের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, এ উপজেলায় এখন পর্যন্ত ১০৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। তাছাড়া এলাকার লোকজনকে সচেতন করার পাশাপাশি বিদেশ ফেরতদের তথ্য জানতে জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্নস্তরের ব্যক্তিদের নিয়ে প্রতিটি ইউনিয়নে, ওয়ার্ডে কমিটি করে দেয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ‘জনসমাগম না করতে মাইকিং করে সচেতন করা হচ্ছে। এতে সাড়া দিয়ে অনেকে মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ রেখেছেন। তবে ফার্মেসিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানপাট খোলা রয়েছে বলে জানান তিনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডা. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, সোমবার থেকে এ পর্যন্ত উপজেলায় মোট ১০৬ জন প্রবাসী হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন। এর মধ্যে ১২ জন ১৪ দিন অতিবাহিত করে শঙ্কামুক্ত হয়েছেন। তিনি জানান, প্রতিদিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা প্রবাসীদের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেয়া, নতুন কেউ এলে তাকে খুঁজে বের করে কোয়ারেন্টিনে রাখা এবং স্বাস্থ্য কমল্পেক্সে রোগীদের সেবা দেয়া এক সঙ্গে সবগুলো কাজ করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বিদেশ ফেরত তালিকাভুক্ত অনেককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের খোঁজে স্বাস্থ্যকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন। করোনারোধে একটি তালিকা নিয়ে আমরা যৌথভাবে কাজ করছি। কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীরা তদারকি করছেন। তাছাড়া যেসব স্বাস্থ্যকর্মী করোনারোধে মাঠে কাজ করছেন তারাও ঝুঁকিমুক্ত নন বলে জানান তিনি।
জানা যায়, চলতি মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত এ উপজেলা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০১ জন এসেছেন। তবে গত পাঁচদিনে নতুন করে আরও কতজন দেশের বাইরে থেকে এই উপজেলায় এসেছেন তার কোন তথ্য এখনো তাদের হাতে আসেনি। এদের মধ্যে রয়েছেন প্রবাসী, বিদেশী নাগরিক ও বিদেশ ফেরত বাংলাদেশিরা। আর হোম কোয়ারেন্টিনের বাইরে থাকাদের খোঁজে মাঠে নেমেছে পুলিশ প্রশাসন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ করছেন স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারাও।
এদিকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ না মানায় গত তিন দিনে ১১ জন প্রবাসীকে বিভিন্ন অংকের টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুর রহমান মামুন।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি মো.আব্দুছ ছালেক বলেন, তালিকানুয়ায়ী প্রবাসীদের খোঁজে আমরা হোম কোয়ারেন্টিনে রাখছি। এই ভাইরাস রোধে প্রতিদিন সচেতনতামূলক প্রচারণা ও মাইকিং চলছে। তবু আমাদের অনুরোধ, নিজের এবং দেশের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, এ উপজেলায় এখন পর্যন্ত ১০৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। তাছাড়া এলাকার লোকজনকে সচেতন করার পাশাপাশি বিদেশ ফেরতদের তথ্য জানতে জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্নস্তরের ব্যক্তিদের নিয়ে প্রতিটি ইউনিয়নে, ওয়ার্ডে কমিটি করে দেয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ‘জনসমাগম না করতে মাইকিং করে সচেতন করা হচ্ছে। এতে সাড়া দিয়ে অনেকে মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ রেখেছেন। তবে ফার্মেসিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানপাট খোলা রয়েছে বলে জানান তিনি।