লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও নেইমারের তুলনায় ২০১৯ সালে অনেক কম আয় করেছেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপ্পে। তালিকায় মেসি শীর্ষে, রোনালদো দ্বিতীয় আর নেইমার তৃতীয়। এমবাপ্পের অবস্থান দশে। তালিকাটি তৈরি করেছে ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিন। বার্ষিক আয়ে কেবল ক্লাব স্যালারি নয়, বিভিন্ন বিজ্ঞাপন বাবদ ফুটবলাররা যা আয় করেন সেটিও যোগ করা হয়েছে।
সিআইইএস ফুটবল অবজারভেটরির ডাটা অনুসারে, প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি) স্ট্রাইকার এমবাপ্পের বাজারদর গত জানুয়ারিতে ছিল ২১৮ মিলিয়ন ইউরো। আর ট্রান্সফারমার্কেট তার মূল্য নির্ধারণ করে ২০০ ইউরো। ২১ বছর বয়সী এমবাপ্পেই বর্তমানে সবচেয়ে দামি ফুটবলার।
তবে এমবাপ্পের আয় তার ক্লাব সতীর্থ নেইমার ও জাতীয় দলের সতীর্থ আঁতোয়ান গ্রিজম্যানের চেয়েও কম।
আর্জেন্টাইন সুপারস্টার মেসি গত বছর সবমিলিয়ে ১৩১ মিলিয়ন ইউরো আয় করেন। জুভেন্টাসের পর্তুগিজ তারকা রোনালদোর আয় ১১৮ মিলিয়ন। তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলিয়ান সেনসেশন নেইমারের আয় ৯৫ মিলিয়ন ইউরো। ফ্রান্স ফুটবল জানিয়েছে. নেইমার কেবল স্যালারি বাবদ পান ৪৮.৯ মিলিয়ন ইউরো। বেতন-বোনাস মিলিয়েও যেখানে এমবাপ্পের আয় ২১.২ মিলিয়ন ইউরো।
২০১৯ সালে সবচেয়ে বেশি আয় করা ফুটবলার১. লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা/আর্জেন্টিনা)- ১৩১ মিলিয়ন ইউরো
২. রোনালদো (জুভেন্টাস/পর্তুগাল)- ১১৮ মিলিয়ন ইউরো
৩. নেইমার (পিএসজি/ব্রাজিল)- ৯৫ মিলিয়ন ইউরো
৪. গ্যারেথ বেল (রিয়াল মাদ্রিদ/ওয়েলস)- ৩৮.৭ মিলিয়ন ইউরো
৫. গ্রিজম্যান (বার্সেলোনা/ফ্রান্স)- ৩৮.৫ মিলিয়ন ইউরো
৬. হ্যাজার্ড (রিয়াল মাদ্রিদ/বেলজিয়াম)- ৩৫ মিলিয়ন ইউরো
৭. আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (ভিসেল কোবে/স্পেন)- ৩৪ মিলিয়ন ইউরো
৮. রাহিম স্টারলিং (ম্যান সিটি/ইংল্যান্ড)- ৩৩.৮ ইউরো
৯. লেভানদোস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ/পোল্যান্ড)- ২৯ মিলিয়ন ইউরো
১০. কিলিয়ান এমবাপ্পে (পিএসজি/ফ্রান্স)- ২৭ মিলিয়ন ইউরো