× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কলকাতার আরও একটি পত্রিকার মুদ্রণ বন্ধ

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) মার্চ ২৭, ২০২০, শুক্রবার, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন

করোনা ভাইরাসের আতঙ্কের জেরে বণ্টনব্যবস্থা বাধাপ্রাপ্ত হওয়ায় কলকাতার আরও একটি সংবাদপত্র তাদের মুদ্রণ বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করেছে। ”আজকাল” পত্রিকার সংস্করণটি তৈরি করেও তা মুদ্রণে পাঠানো হচ্ছে না। তবে ই-পেপার যথারীতি অনলাইনে দেখা যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার পত্রিকাটির প্রথম পৃষ্ঠায় এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের বিপদ ও আতঙ্কের জন্য বিক্রেতারা কাগজ তুলছেন না। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঝুঁকির মধ্যেও মুদ্রণ চালু রাখা হয়েছিল। কিন্তু যেহেতু পাঠকের কাছে পৌঁছানো যাচ্ছে না তাই ২৬ মার্চ থেকে আপাতত মুদ্রণ বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ঘোষণায় আরও জানানো হয়েছে, পরিস্থিতির উন্নতি হলেই মুদ্রণ শুরু হবে। বৃহস্পতিবার গণশক্তি পত্রিকাও মুদ্রণের উপযোগী পত্রিকা তৈরি হওয়ার পর তা ছাপতে পাঠায়নি।  বৃহস্পতিবারের সংস্করণ মুদ্রণে না গেলেও পত্রিকাটির প্রথম পৃষ্ঠায় ঘোষণা দিয়ে বলা হয়েছিল, তারাও মুদ্রণ স্থগিত রেখেছেন। তবে শুক্রবার গণশক্তি ফের মুদ্রিত সংস্করণ প্রকাশ করেছে।
এদিকে, সংবাদ প্রতিদিন জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বণ্টন সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দিয়েছেন পুলিশকে।
সংবাদপত্র মালিকদের অনুরোধ করেছেন হকারদের পাশ দেবার জন্য। গত বুধবার এক ঘোষণা দিয়ে বর্তমান পত্রিকা আপাতত বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে। এদিকে আনন্দবাজার পত্রিকা দৈনিক মুদ্রণ সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে বলে জানা গেছে। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে জানানো হচ্ছে  স্বাস্থ্যসম্মত পদ্ধতিতে কাগজ ছাপা হওয়ার কথা। শুক্রবারের সংস্করণে এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, সব রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে যাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংবাদপত্র সরবরাহ স্বাভাবিক করা যায়। একইসঙ্গে পত্রিকার বিভিন্ন বিভাগ প্রকাশ বন্ধ রাখা হয়েছে। পৃষ্ঠা সংখ্যা শুক্রবার কমিয়ে ১০ পৃষ্ঠা করা হয়েছে। এদিকে ভারতের সংবাদপত্র সম্পাদকদের সর্বভারতীয় সংগঠন  এডিটরস গিল্ড এক বিবৃতিতে সংবাদকর্মীদের কাজে পুলিশের বাধাদান নিয়ে সরব হয়েছে।
গিল্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সাংবাদিকদের চলাফেলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশের বাড়াবাড়ির বেশ কিছু ঘটনা সামনে এসেছে। অথচ জরুরি পরিষেবা হিসেবে সংবাদপত্র লকডাউনের বাইরে পড়ে। পুলিশের এটা মাথায় রাখা দরকার বলে গিল্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর